Professional Website Design and Development Service Provider Company


তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সারা পৃথিবী যখন হাতের মুঠোয়। E-Commerce এর এই জগতে পৃপৃথিবীর অর্থনীতির বাহন যেখানে Totally Internet এর উপর নির্ভরশীল; আর ঠিক এই সময় আপনার প্রতিষ্ঠানের একটি ওয়েবসাইট কতটা জরুরী।
হ্যাঁ, আন্তর্জাতিক বাজারে আপনার পণ্য বা সেবার একমাত্র Introducer একটি মানসম্মত ও নান্দনিক ওয়েবসাইট। E-Commerce এর দুনিয়ায় একটি ওয়েবসাইটই পারে আপনার পণ্য বা সেবাকে প্রায় ৭০০ কোটি মানুষের কাছে পৌছে দিতে। আপনার নির্দিষ্ট এলাকার বাইরে একটি ওয়েবসাইটই আপনার বাণ্যিজ্যিক অফিস, ব্যবসায়িক ঠিকানা, আপনার পণ্য বা সেবার Introducer। পৃথিবীর বিখ্যাত Product Marketing Site, Amazon, E-Bay, Commission Junction, Click Bank বাংলাদেশের BD Jobs, Bikroy.com, ekhanei.com, sharirbazar.com ইত্যাদি সাইটকে চেনেন না এধরণের মানুষ আছে বলে বিশ্বাস হয় না। যেখানে প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ ডলারের বাণ্যিজ্যিক লেনদেন হচ্ছে। সেখানে সবই সম্ভব একমাত্র একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
এসকল   ওয়েবসাইট  তৈরি করার  জন্য দরকার একজন দক্ষ  ও  প্রফেশনাল  Web Developer.
Uttara Infotech আপনাকে দিচ্ছে একটি মানসম্মত আন্তর্জাতিক মানের ওয়েবসাইট তৈরির সম্পূর্ণ নিশ্চয়তা। আমাদের দক্ষ ও প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপারগণ আপনার প্রতিষ্ঠানের কাঙ্কিত যে কোন ধরণের Personal Website, Company Website, News site, Blog Site, Software ইত্যাদি তৈরি করে দিতে বদ্ধ পরিকর।
যে কোন ধরণের ইনফরমেশনের জন্য যোগাযোগ করুন
হ্যালো : ০১৯৩৫ ৯০০ ৯৩৩
অথবা সরাসরি চলে আসুন আমাদের অফিসে
৮৭, বিএনএস সেন্টার,
৬ষ্ঠ তলা, রুম নং- ৬১০/এ,
সেক্টর-৭, উত্তরা, ঢাকা।

কম্পিউটারে সি ড্রাইভ কেন ডিফল্ট ড্রাইভ হয়?


প্রত্যেক কম্পিউটার ও ল্যাপটপেই রয়েছে সি ড্রাইভ। সেখানেই থাকে অপারেটিং সিস্টেমসহ সব গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার ও প্রয়োজনীয় ডাটা। মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে সি ড্রাইভটি সবসময় ডিফল্ট ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সবসময় সি ড্রাইভ কেন? সেটা ভেবে দেখেছেন কি? এই প্রশ্নের উত্তর জানিয়েছে স্কুপহুপ ডটকম।
কোনো ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার করা হলে সেখানে ডি, ই, এফ, জিসহ আরো অন্য ড্রাইভ ব্যবহার করা যায়। কিন্তু তাহলে এ আর বি ড্রাইভের কাজটা কী?
প্রথম দিককার কম্পিউটারে ইন্টারনাল স্টোরেজের ব্যাপারটি খুব বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হতো না। এর বদলে বরং ব্যবহার করা হতো ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ।
মূলত দুই আকারে ফ্লপি ডিস্ক পাওয়া যেত ৫ ১/৪” এবং ৩ ১/২”। আর এই দুই আকারে ফ্লপি ডিস্কের জন্য বরাদ্দ ছিল ড্রাইভ এ ও বি।
এটা ছিল ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিককার কথা। এর পরই হার্ড ড্রাইভের ডাটা স্টোরেজ নিয়ে বিজ্ঞানীরা চিন্তাভাবনা শুরু করেন এবং সি ড্রাইভকেই এই কাজের জন্য বেছে নেওয়া হয়। অর্থাৎ কম্পিউটারের স্টোরেজের জন্য সি ড্রাইভকে ব্যবহার করা শুরু হয়। আর সে কারণেই কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমও সি ড্রাইভকেই ডিফল্ট ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করে।
ধীরে ধীরে ফ্লপি ড্রাইভ বিলুপ্ত হয়ে গেলেও এ ও বি ড্রাইভ রয়ে গেছে। তবে চাইলে যে ডিফল্ট ড্রাইভ পাল্টানো যাবে না, এমন কোনো কথা নেই। এ বা বি ড্রাইভকেও ডিফল্ট ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে তবে সেজন্য উইন্ডোজের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ রাইটস প্রয়োজন হবে।

যে সকল ইনফো ফেসবুকে দেবেন না!


ফেসবুকের মাধ্যমে গোটা জীবনটাই আপনি শেয়ার করে ফেলেন। হয়তো যে বিষয়গুলো কখনোই অন্যদের জানাতে চান না তাই আপনার অসাবধানতায় প্রকাশ পেয়ে যাচ্ছে। বন্ধুদের সঙ্গে যা শেয়ার করছেন, দেখা যাচ্ছে তার চেয়ে বেশি তথ্য অন্যরা পেয়ে যাচ্ছেন। এ ধরনের অস্বস্তিকর অবস্থা এড়াতে ৫টি তথ্য ফেসবুকে শেয়ার না করতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
১. ফোন নম্বর : বাড়ি অথবা ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর ফেসবুক পেজে দেওয়া মানে প্রাঙ্ক কলার, স্টকার, স্ক্যামার এবং আইডেন্টিটি চোররা এ তথ্য চুরি করে নানা অঘটন ঘটাতে পারেন। এ ছাড়া আপনার ফোন নম্বর দিয়ে সার্চ করেও যে কেউ পেজ বের করতে পারবেন।
২. বাড়ির ঠিকানা : সম্প্রতি ছুটি কাটাতে কোথায় গেছেন সে ছবিটি পর্যন্ত বিপদ ডেকে আনতে পারে। সেখানে বাড়ির ঠিকানা দেওয়াটা চরম বোকামির সামিল। ‘কন্টাক্ট অ্যান্ড বেসিক ইনফো’ অংশে এ তথ্য দিয়ে থাকলে তা সরিয়ে ফেলুন। ‘এডিট’ করে ‘সেভ চেঞ্জেস’ ক্লিক করুন।
৩. পেশা সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য : আপনি কি কাজ করেন না কোথায় করেন ইত্যাদি তথ্য ফেসবুকে দেবেন না। আপনার অফিস বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরিজীবী খুঁজতে গিয়ে আপনার এমন কোনো তথ্য বা ছবি পেতে পারেন যা হয়তো তাদের পছন্দ হবে না। এগুলো পেশাজীবনে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যদি তথ্য দিয়েই থাকেন তবে ফেসবুকের টাইমলাইন টুলস ব্যবহার করে স্ক্যান দিন। আপনার আগের পোস্টগুলো দেখতে পারবেন। সেখানে পেশাগত কোনো তথ্য থাকলে তা সরিয়ে ফেলুন।
৪. সম্পর্কের স্ট্যাটাস : সম্পর্ক জীবনের ব্যক্তিগত বিষয়। এগুলো উন্মুক্ত করে দেওয়ার জায়গা ফেসবুক নয়। এতে ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনে নানা টানাপড়েন সৃষ্টি হয়। এগুলো নিয়ে যে কেউ নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই সম্পর্ক নিয়ে অহরহ স্ট্যাটাস দেবেন না।
৫. অর্থ সংক্রান্ত কোনো তথ্য : ফেসবুক বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। কিন্তু এখানে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর বা ক্রেডিট কার্ড নম্বর ইত্যাদি দিতে যাবেন না। হ্যাকারদের পাল্লায় পড়লে সর্বনাশ হয়ে যাবে। একবার এ সব তথ্য বাড়ির কম্পিউটারে বসে ব্যবহার করলেও অন্য কেউ ওই কম্পিউটারে বসেই তা ব্যবহার করে আরো অর্থ খরচ করতে পারেন।

‘ইউটিউবার’ হতে চান? উপায়গুলো জেনে নিন



রে রয়েছে বহু সম্ভাবনা। আপনি যদি ইউটিউবে নিজের চ্যানেল খুলতে চান, তাও সম্ভব। এ লেখায় তুলে ধরা হলো ইউটিউবে সাফল্যের কয়েকটি উপায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
২০১৪ সালে জোয়ে অ্যাহার্ন একজন তারকা হওয়ার আশায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে যান। তবে তিনি চলচ্চিত্র কিংবা টেলিভিশনে তারকা হওয়ার চেষ্টা করেননি। তিনি ইউটিউবের তারকা হওয়ার চেষ্টা করেন।
অ্যাহার্ন বলেন, ‘সম্পূর্ণ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমই এখানে রয়েছে।’
অ্যাহার্ন বিভিন্ন ধরনের কমেডি স্কিট ভিডিও তৈরি করতে থাকেন। আর এসব ভিডিও দিয়েই তিনি বিখ্যাত হয়ে যান। এরপর তাকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি।
ইউটিউবের এ ব্যবসাকেই ফুল টাইম কাজ হিসেবে নেন অ্যাহার্ন। তিনি ইউটিউব থেকে যে পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেন, তা বহু মানুষের কাছেই বিস্ময়।
ইউটিউবে বিজ্ঞাপনদাতারা বর্তমানে বছরে ৫০০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছেন। এর বড় অংশ রিহানা ও জাস্টিন বিবারের মতো তারকাদের পেছনে ব্যয় হলেও বহু মানু্ষই ইউটিউবের এ ব্যবসা থেকে ভালো অর্থ কামিয়ে নিচ্ছেন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ইউটিউব কমিক পিউডাইপাইয়ের কথা। এটি থেকে গত বছর ১২ মিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে।
ইউটিউবে যাদের ভালো সাবস্ক্রাইবার রয়েছে তারা বিখ্যাত হয়ে যান। বহু ব্যক্তি রয়েছেন, যাদের তিন মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। এ ধরনের ব্যক্তিদের ইউটিউবও যথেষ্ট সমাদর করে।
তবে ইউটিউবে ক্রমাগত নিত্যনতুন চ্যানেল তৈরি হয়। আর এসব চ্যানেলের কারণে পুরনোদের সব সময়ই সতর্ক থাকতে হয়। ফলে প্রচণ্ড প্রতিযোগিতা চলে সব সময়।
আপনি যদি ইউটিউবে বড় কোনো সাফল্য দেখাতে চান তাহলে তা মোটেই সহজ বিষয় নয়। কাজটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। একটা ওয়েবক্যাম নিয়ে বসে গেলাম আর বহু মানুষ আপনার সাবস্ক্রাইবার হয়ে যাবে, বিষয়টি মোটেই তেমন নয়। এজন্য আপনার বহু বিষয় শিখতে হবে। বুঝতে হবে ব্যবহারকারীদের মানসিকতা।
১৯ বছর বয়সী কম্পিউটার প্রকৌশলী হান্নাহ হফম্যান। তিনি দেড় মিনিটের অ্যানিমেশন তৈরি করেন। তিনি জানান, এ ভিডিওগুলো তৈরি করতে তার আট ঘণ্টা করে সময় লাগে। আর এগুলো তিনি তার চ্যানেলে আপ করেন। এগুলো ব্যবহার করে তার স্বপ্ন ছিল এক লাখ সাবস্ক্রাইবার তৈরি করা। কিন্তু একসময় তার সে সংখ্যাটি স্বপ্ন মনে হলেও বাস্তবে পরিণত হয়। এরপর তা পাঁচ লাখে পৌঁছে এবং বাড়তে থাকে।
তিনি বলেন, ‘এখানে বহু সংখ্যা রয়েছে। লাইক, কমেন্ট, ভিউ, সাবস ইত্যাদি….. যেগুলো নিয়ে চিন্তা করা বোকামি। এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে থাকলে আপনি ব্যর্থ হবেন।’
তার মতে ইউটিউব সমাজের সঙ্গে সংযুক্ত থাকাই সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। আর এটিই তাকে এগিয়ে নিয়েছে।
ইউটিউবে ক্ষুদ্র ও বড় নির্মাতাদের মাঝে পার্থক্য ক্রমে বড় হচ্ছে। তবে সফল ইউটিউবার টায়লার ওকলে বলেন, ‘আমি এ বিষয়টিকে খুবই গুরুত্ব দিয়ে দেখেছি। কারণ এখন এটি অত্যন্ত জনবহুল মানুষের বাজারে পরিণত হয়েছে, যারা এখানে কিছু করতে চাচ্ছে।’
তবে নিজের সাফল্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি অত্যন্ত ভাগ্যবান যে, সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে উপস্থিত হতে পেরেছি। যখন এতটা ভিড় ছিল না, তখনই তা তৈরি করতে পেরেছি।’
ইউটিউবে তারকা হয়ে ওঠাও হলিউডে তারকা হওয়ার মতো বিষয়। তবে এখানে নিজেকেই ইউটিউবার হতে হয়। আর ক্রমাগত চেষ্টা করে গেলে সাফল্য পেতেও দেরি হয় না।

কম্পিউটার স্লো? আছে সহজ সমাধান


কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের দৈনন্দিন সমস্যা ‘পিসি স্লো’! নিত্য ব্যবহারে বেশি পরিমাণে টেম্পোরারি ও জাংক ফাইল জমা হওয়াসহ ভাইরাসের কারণেও পিসি ধীরগতির হতে পারে। তবে, আপনি চাইলে ঘরে বসেই সাধারণ কিছু ‘ফিক্স’ ব্যবহার করে কম্পিউটার দ্রুতগতির করতে পারেন। চলুন, তবে শুরু করা যাক:
টেম্পোরারি ফাইল অপসারণ
বিভিন্ন কাজ করার সময় কম্পিউটার তার প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন ফাইলের অনুলিপি তৈরি করে নেয়, যা আর পরে কোনো কাজে না লাগলেও থেকে যায় নির্ধারিত জায়গাতেই। এসবই ‘টেম্পোরারি ফাইল’। টেম্পোরারি ফাইল মুছতে কীবোর্ডের উইন্ডোজ এবং R বাটন একসাথে চাপুন। রান উইন্ডো এলে temp টাইপ করুন ও Enter চাপুন। নতুন উইন্ডোতে টেম্পোরারি ফাইলসমূহ প্রদর্শিত হলে ctrl এবং A একসাথে চেপে সব সিলেক্ট করুন। ‘Delete’ বাটন প্রেস করুন। মুছে ফেলা হবে কি না জানতে চাইলে ‘Continue’ দিন। কোনো ফাইল চালু অবস্থায় থাকলে তা অপসারণ করা যাবে না জানিয়ে বার্তা এলে ‘Skip’ বাটন প্রেস করুন।
হিডেন টেম্পোরারি ফাইল অপসারণ
টেম্পোরারি ফাইলের মতোই ‘হিডেন টেম্পোরারি ফাইল’। হিডেন টেম্পোরারি ফাইল মুছতে কীবোর্ডের উইন্ডোজ এবং R বাটন একসাথে চাপুন। রান উইন্ডো এলে %temp% টাইপ করুন ও Enter চাপুন। নতুন উইন্ডোতে টেম্পোরারি ফাইলসমূহ প্রদর্শিত হলে ctrl এবং A একসাথে চেপে সব সিলেক্ট করুন। ‘Delete’ বাটন প্রেস করুন। মুছে ফেলা হবে কি না জানতে চাইলে ‘Continue’ দিন। কোনো ফাইল চালু অবস্থায় থাকলে তা অপসারণ করা যাবে না জানিয়ে বার্তা এলে ‘Skip’ বাটন প্রেস করুন।
প্রিফেচড ফাইল অপসারণ
‘প্রিফেচড ফাইল’সমূহও কোনো কাজে না লাগলেও কম্পিউটারে থেকে যায়। এই ফাইলগুলো মুছতে কীবোর্ডের উইন্ডোজ এবং R বাটন একসাথে চাপুন। রান উইন্ডো এলে prefetch টাইপ করুন ও Enter চাপুন। নতুন উইন্ডোতে টেম্পোরারি ফাইলসমূহ প্রদর্শিত হলে ctrl এবং A একসাথে চেপে সব সিলেক্ট করুন। ‘Delete’ বাটন প্রেস করুন। মুছে ফেলা হবে কি না জানতে চাইলে ‘Continue’ দিন। কোনো ফাইল চালু অবস্থায় থাকলে তা অপসারণ করা যাবে না জানিয়ে বার্তা এলে ‘Skip’ বাটন প্রেস করুন।
রিসেন্ট ফাইল অপসারণ
সর্বশেষ সম্পাদিত কাজই ‘রিসেন্ট ফাইল’। রিসেন্ট ফাইল মুছতে কীবোর্ডের উইন্ডোজ এবং R বাটন একসাথে চাপুন। রান উইন্ডো এলে recent টাইপ করুন ও Enter চাপুন। নতুন উইন্ডোতে টেম্পোরারি ফাইলসমূহ প্রদর্শিত হলে ctrl এবং A একসাথে চেপে সব সিলেক্ট করুন। ‘Delete’ বাটন প্রেস করুন। মুছে ফেলা হবে কি না জানতে চাইলে ‘Continue’ দিন। কোনো ফাইল চালু অবস্থায় থাকলে তা অপসারণ করা যাবে না জানিয়ে বার্তা এলে ‘Skip’ বাটন প্রেস করুন। অপ্রয়োজনীয় ফাইল অপসারণ হয়ে গেছে, এবার কম্পাইলেশনের পালা। কম্পিউটারের বিন্যাসসমূহ সাজিয়ে নেয়ার নামই ‘কম্পাইলেশন’। শুনতে একটু খটমট লাগলেও এটি করতে বড়জোর কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে।
কম্পাইলেশন
কীবোর্ডের উইন্ডোজ এবং R বাটন একসাথে চাপুন। রান উইন্ডো এলে টাইপ করুন ‘tree’ এবং ‘Enter’ প্রেস করুন। এই পদ্ধতিতে দুই থেকে তিনবার ট্রি রান করান, এবার ডেস্কটপ থেকে রিসাইকেল বিন খালি করে রিস্টার্ট দিয়ে দেখুন তো কোনো পরিবর্তন চোখে পড়ছে কি না?

ফেসবুকে যেভাবে ৩৬০-ডিগ্রী ছবি পোস্ট করবেন


ফেসবুক এ বছরের প্রথম দিকে ইউজারদের ৩৬০ ডিগ্রী ছবি পোস্ট করার সুযোগ করে দেয়। এ ছবি দিয়ে ইউজাররা কোন দৃশ্যের উঁচু, নিচু, সামনে এবং পিছনের অংশ দেখতে পাবেন। ৩৬০ ডিগ্রী ফটো বিশেষ ৩৬০ ক্যামেরা অথবা আইফোন বা স্যামসাং গ্যালাক্সি সিরিজের ফোনে প্যানোরোমা তোলা যায়। স্ট্রিট ভিউ এবং গুগল ক্যামেরার মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে এ ধরণের ছবি তোলা যায়।
বেশিরভাগ ইউজারই ফেসবুকে ৩৬০ ডিগ্রী ছবি পোস্ট করার চেষ্টা করে না। তবে আপনি যদি নিচের যেকোন একটু টুল ব্যবহার করে ছবি তোলেন তবে ৩৬০ ডিগ্রী ছবি পোস্ট সাধারণ ছবি পোস্টের মতো সহজ মনে হবে। এখানে ফেসবুকে কিভাবে ৩৬০ ডিগ্রী ফটো পোস্ট করবেন তার একটি গাইডলাইন দেওয়া হলো:
ওয়েবের ক্ষেত্রে,
  • টাইমলাইনের নিউজ ফিড সেকশন থেকে ফটো/ভিডিও ট্যাবে ক্লিক করুন।
  • ছবি সিলেক্ট করুন।
  • নির্দিষ্ট বন্ধুর সাথে শেয়ার করুন।
  • ক্লিক এবং ড্রাগ করে ছবিটি দেখুন।
  • টাইমলাইন অথবা নিউজ ফিড সেকশনের উপরে ‘হোয়াটস অন ইউর মাইন্ড’ বক্সে ট্যাপ করুন।
  • ফটো/ভিডিও অপশন সিলেক্ট করে ছবি পছন্দ করুন।
  • নির্দিষ্ট বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
  • আঙ্গলু নাড়িয়ে ছবি দেখুন।
  • আপনি চাইলে ছবিতে ট্যাপ করে ফুল স্ক্রিন ভিউ দেখতে পারবেন।
  • বর্তমানে ফেসবুক একবারে একটি মাত্র ৩৬০ ডিগ্রী ফটো পোস্ট করার সুযোগ দিচ্ছে। তাছাড়া এটি প্রোফাইল পিকচারও করা যাবে না। এটি ফেসবুকের ৩৬০-ভিডিও থেকে ভিন্ন। ওসব ভিডিও ধারণ করতে বিশেষ সেটের ক্যামেরা দরকার পড়ে।

ফেসবুকে যদি এমন কোনও ভিডিও পেয়ে থাকেন, তাহলে একদম ওপেন করবেন না!


প্রচুর মানুষ অভিযোগ জানাচ্ছেন যে, তাঁদের মোবাইল, কম্পিউটার ফেসবুকের মাধ্যমে ভাইরাস আক্রান্ত হচ্ছে। সম্প্রতি ফেসবুকে এমন একটি ভিডিও আপলোড করা হয়েছে, যা ওপেন করলেই ভাইরাস অ্যাটাক হচ্ছে। আপনিও আপনার ফেসবুকে প্রোফাইলে এমন কোনও ভিডিও পেয়ে থাকেন, তাহলে একদম ক্লিক করে ওপেন করবেন না। আপনার ফোনে ভাইরাস অ্যাটাক হতে পারে।
ভিডিওটি একদমই ফিচার্ড ভিডিওর মতো দেখতে। দেখে মন হবে আপনারই কোনও বন্ধু পাঠিয়েছে। কিন্তু আসলে হ্যাকার্সরা আপনার বন্ধুর ছবি নিয়ে সেটাকে ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করছে। যা দেখলে আপনার একেবারেই আসল মনে হবে।
কীভাবে ভিডিওটি চিনবেন?
১) RIGVTL1F.LATESTNEWSTODAYS. COM -এই ফাইল ফরম্যাটে ভিডিওটি দেখতে পাবেন।
২) ভিডিওতে আপনার ছবি, আপনার প্রোফাইল ছবি প্রভৃতি ব্যক্তিগত জিনিস থাকতে পারে।
৩) ভিডিওটি আপনার বন্ধুদের ট্যাগ করাও থাকতে পারে।
এরকম কোনও ভিডিও দেখলে সঙ্গে সঙ্গে নিজে ডিলিট করুন। আর বন্ধুদেরও সাবধান করে দিন।
আর যদি আপনি ইতিমধ্যেই ভুলবশত ভিডিওটি ওপেন করে থাকেন, তাহলে কী করবেন?
১) অ্যাক্টিভিটি লগে গিয়ে সব পোস্ট ডিলিট করে দিন।
২) ফেসবুকের সমস্ত অচেনা অ্যাপস ডিলিট করে দিন।

আপনার ই-মেইল কি আদৌ নিরাপদ? এই খবর পড়লে আতঙ্কিত হবেন



অতীতে সাইবার জগতে এত বড়মাপের তথ্যচুরির ঘটনা ঘটেনি বলেই বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন।
হ্যাকারদের হাত থেকে আপনার ই-মেল কতটা নিরাপদ? ব্যক্তিগত তথ্যগুলি আদৌ সুরক্ষিত তো? সম্প্রতি যে তথ্য সামনে এসেছে, তা জানলে এই প্রশ্ন আপনার মনে উঠবেই।
কারণ, শুধু ২০১৪ সালেই নাকি ইয়াহু-র প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ই-মেল হ্যাক করা হয়েছে।
গত মাসেই একথা জানতে পেরেছে ইয়াহু। সংস্থা স্বীকার করেছে, হ্যাকাররা ই-মেল অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীদের নাম, ই-মেল আইডি, ফোন নম্বর, জন্ম তারিখ এবং এনক্রিপ্টেড পাসওয়ার্ড চুরি করে নিয়েছে।
যদিও পেমেন্ট কার্ড ডেটা এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য চুরি যায়নি বলেই সংস্থা দাবি করেছে।
অতীতে সাইবার জগতে এত বড়মাপের তথ্যচুরির ঘটনা ঘটেনি বলেই বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন। এমনিতেই ইয়াহু সংস্থার আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভাল নয়। তার মধ্যেই এই খবর ইয়াহুর কাছে বড়সড় ধাক্কা।

ফেসবুকের লাইক আপনাকে কিভাবে প্রভাবিত করে?


অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক এখন আমাদের ব্যক্তিগত জীবনেও প্রবেশ করছে। বিভিন্ন মানুষ নিজের ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও, ভালোলাগা, মন্দলাগা কিংবা নানা ধরনের মতামত সংবলিত পোস্ট ফেসবুকে প্রকাশ করছেন। আর এতে মানুষের ব্যক্তিগত নানা বিষয় প্রভাবিত হচ্ছে বলে সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
স্বাভাবিক একজন মানুষের পক্ষে প্রশংসা পাওয়া যেমন ভালো, অনলাইনে তা ঠিক সেভাবে ভালো নয় বলে মনে করছেন গবেষকরা। তারা বলছেন, মানুষের আত্মসম্মান বৃদ্ধির জন্য স্বাভাবিক প্রশংসা ভালো। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ভিন্ন ফলাফল আনতে পারে অনলাইনে লাইকের সংখ্যা।
এ বিষয়ে গবেষণা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটির গবেষক অ্যান্থনি ব্যারো। তিনি বলেন, ভার্চুয়াল মতামত সাধারণ মানুষের মতামতের মতো নয়। এটি আপনি কয়টি লাইক পেলেন তা গুনেই অনেকে নির্ণয় করে। যদিও বিষয়টি কার্যকর নয়।
যেমন আপনি কোনো একটি ছবি দিয়ে প্রচুর লাইক পেলেন। এতে আপনার সাধারণ প্রশংসার মতোই অনুভূতি হতে পারে। কিন্তু সব সময় তা হয় না।
ব্যারো বলেন, ‘যখন কেউ কম লাইক পায় কিংবা সে এ বিষয়ে ভালো বোধ না করে তখন তা স্বাস্থ্যকর বিষয় থাকে না।’
এ বিষয়টি গবেষণার জন্য প্রথম পর্যায়ে ২৫০ জন সক্রিয় ফেসবুক ব্যবহারকারীর ওপর অনুসন্ধান চালান গবেষকরা। এতে তাদের আত্মবিশ্বাস ও অন্যান্য মানসিক অবস্থা বিবেচনা করা হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ১০০ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
গবেষকরা বলছেন, অনলাইন ও বাস্তব জীবন এক বিষয় নয়। অনলাইনে নানা কারণে কোনো ছবিতে কিংবা নির্দিষ্ট বিষয়ে লাইক পেতে পারেন। তবে তা বাস্তবে ঠিক সেভাবে প্রশংসিত হবে কি না, সে বিষয়টি নিশ্চিত নয়। আর এ কারণে উভয়ের মাঝে পার্থক্য রয়েছে। অনলাইনে আপনি যদি লাইকের ওপর নির্ভর করে এ বিষয়টিকে বিচার করেন তাহলে সমস্যা হতে পারে। আর যাদের জীবন ততটা উদ্দেশ্যপূর্ণ নয়, তাদের ক্ষেত্রে ফেসবুকের লাইফ বেশি কার্যকরভাবে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে। তবে অন্যদের ক্ষেত্রে এটি সমস্যা তৈরি করতে বা ভুল পথে পরিচালিত করতে পারে।
এ বিষয়ে গবেষণাটির ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে এক্সপেরিমেন্টাল সোসাল সাইকোলজি জার্নালে।

আপনার অজান্তে কেও আপনার ছবি ব্যবহার করলে যেভাবে আপনি বুঝতে পারবেন !



ইন্টারনেটের এই যুগে ফটো শেয়ার অতি সাধারণ একটা ব্যাপার। সেই সাথে বাড়ছে ছবি শেয়ার। ফেসবুক, ব্লগ অথবা ফটোশেয়ারিং সাইট থেকে খুব সহজেই আপনার পারমিশন ছাড়াই এই ফটোগুলো যে কেউ ব্যবহার করতে পারে বিভিন্ন জায়গায়। সকল সাইট থেকে আপনার ফটো রিকভার করতে না পারলেও কিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে আপনার ছবির চোরকে ধরতে পারবেন।রিভার্স ইমেজ সার্চ করে বের করতে পারেন আপনার নির্দিষ্ট ফটোটি আর কোথায় কোথায় ব্যবহৃত
হয়েছে। Tineye সাইটে গিয়ে আপনার ফটো আপলোড করে অথবা ফটোর ইমেজ লিঙ্ক দিয়ে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন আর কোথায় কোথায় এই ইমেজটি ব্যবহৃত হয়েছে।

এভাবে খুব সহজেই এবং ফ্রি আপনার ইমেজ চোরকে ধরতে পারবেন।
এছাড়াও বিভিন্ন ব্রাউজার যেমন মজিলা, ক্রোম ইত্যাদির জন্য রয়েছে আলাদা এড -অনস সুবিধা।

গুগলের ইমেজ সার্চ সার্ভিস অনেক জনপ্রিয়। ইমেজ সার্চবারে এখন ক্যামেরা আইকন রয়েছে যেখানে ক্লিক করলে আপলোড অথবা URL লিঙ্ক দেয়ার অপশন আসে। সেখানে আপনার প্রয়োজনীয় ইমেজ আপলোড অথবা ইমেজ লিঙ্ক দিয়ে সার্চ দিলেই সাথে সাথে দেখতে পারবেন আর কোথায় কোথায় ইমেজটি ব্যবহৃত হচ্ছে।

কমার্শিয়াল রিকভারি সার্ভিসও নিতে পারেন যদি হয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ কোন ইমেজ। Imagerights এমন একটি ফার্ম যাদের কাজ হচ্ছে পারমিশন ব্যতীত আপনার ইমেজের ট্র্যাক ডাউন করা এবং কপিরাইটের আইনে নিয়ে আসা। বিভিন্ন ধরণের চার্জ করে থাকে।

পুরোপুরি কপি হওয়া বন্ধ করা অসম্ভবত
তবে কিছু পদক্ষেপ নিলে কপি হওয়া জটিল হয়ে যায়। আপনার ইমেজে ওয়াটারমার্ক ব্যবহার করতে পারেন।
বিভিন্ন ইমেজ এডিটর সফটওয়্যার দিয়ে আপনার ইমেজে কপি রাইট টেক্সট এড করে দিতে পারেন।

এছাড়াও আপনার ওয়েব সাইট থেকে ইমেজ কপি বন্ধ করতে রাইট ক্লিক ডিজেবল করে রাখলে কিছুটা নিরাপত্তা পেতে পারেন।

প্রয়োজনীয় কিছু ইংরেজি++>>


প্রয়োজনীয় কিছু ইংরেজি++>>
কি আস্পর্ধা! - How dare !
কি দুঃখ! - What a pity!
কি বাজে বকো! - What nonsense!
কি বুদ্ধি! - What an idea!
কি ভীষণ/ কি ভয়ানক! - How terrible!
কি মিষ্টি! - How sweet!
কি লজ্জার কথা! - What a shame!
নিচে যাও - Go down.
নিশ্চয়ই! - Of course!
নেমে যাও/ নামো - Get down.
বলো - Speak.
এখনি যাও - Go at once.
এখান থেকে চলে যাও - Go away.
এখানে অপেক্ষা কর - Wait here.
এখানে থামো - Stop here.
এটাকে ভেঙো না - Don’t break it.
এদিকে এসো - Come here.
এদিকে দেখো - Look here.
ওরে বাবা! - Oh dear!
কখনই নয় - No, not at all.
কি লজ্জার কথা! - What a shame!
কি সুন্দর! - How lovely!
কেন হবেনা? / কেন নয়? - Why not?
খুব খুশির খবর! - How joyful!
খুব দুঃখের ব্যাপার! - How sad!
খুবই সুন্দর! - Excellent!
চুপ কর - Keep quiet.
চুপ করুন! - Quiet please/ please keep quiet!
ছিঃ খুব পরিতাপের বিষয়! - How
disgraceful!
ছিঃ! - How disgusting!
ঠিক আছে - It’s all right.
ঠিক আছে - It’s fine.
ঠিকই তো! - Yes, it is!
তাই নাকি! - Is it so!
তাড়াতাড়ি কর/ চল! - Hurry up!
1.Sorry, Nothing To Do.
দু:খিত, কিছু করার নেই
.
2. It Was Impossible For
Me.
এটা আমার জন্য অসম্ভব ছিলো
.
3. For That "I am
Extremely Sorry".
এই জন্য "আমি আন্তরিকভাবে
দু:খিত"
.
4. You Can Do It By
Another Way.
তুমি এটা অন্য পথে করতে পারো
.
5. I Can Suggest You.
আমি আপনাকে দিক-নির্দেশনা দিতে
পারি
.
6. If You agree With Me.
যদি তুমি আমার সাথে একমত হও
.
7. You Should Bear In
Mind.
তোমার মনে রাখা উচিৎ
.
8. Nothing Is Impossible.
কোন কিছু অসম্ভব না
.
9. So You Can try This.
তাই আপনি এটা চেষ্টা করতে পারেন
ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন
না।
✬ এখান থেকে চলে
যাও - Go away.
.
✬ এখানে অপেক্ষা কর
- Wait here.
.
✬ এখানে থামো - Stop here.
.
✬ এটাকে ভেঙো না - Don’t break it.
.
✬ এদিকে এসো - Come here.
.
✬ এদিকে দেখো - Look here.
.
✬ কাল দেখা হবে - See you tomorrow.
.
✬ কখনই নয় - No, not at all.
.
✬ কেন হবেনা? / কেন নয়? - Why not?
.
✬ কি আস্পর্ধা! - How dare he!
.
✬ কি বাজে বকো! -
What nonsense!
.
✬ কি বুদ্ধি! - What an idea!
.
✬ কি ভীষণ/ কি
ভয়ানক! - How
terrible!
.
✬ কি মিষ্টি! - How
sweet!
.
✬ কি লজ্জার কথা! -
What a shame!
.
✬ কি সুন্দর! - How
lovely!
.
✬ খুব খুশির খবর! -
How joyful!
.
✬ খুব দুঃখের ব্যাপার! -
How sad!
.
✬ খুবই সুন্দর! -
Excellent!
.
✬ নিচে যাও - Go down.
.
✬ নিশ্চয়ই! - Of course!
.
✬ নেমে যাও/ নামো - Get down.
.
✬ বলো - Speak.
.
✬ ঠিক আছে - It’s all right.
.
✬ ঠিক আছে - It’s fine.
.
✬ ঠিকই তো! - Yes, it is!
.
✬ তাই নাকি! - Is it so!
.
✬ তাড়াতাড়ি কর/ চল!
- Hurry up!
ঝটপট কিছু ছোট ছোট শব্দের অর্থ শিখি-
++>>
Upset - বিপর্যস্ত হওয়া।
Set up - স্থাপন করা।
Income - উপার্জন।
Come in - ভিতরে আসা। Output - উৎপাদন।
Put out - নিভিয়ে ফেলা।
Overcome - কাটিয়ে উঠা/ জয় করা।
Come over - মনে আসা।
Outlook - দৃষ্টিভঙ্গি।
Look out - বাহিরে তাকানো। Outcome -
ফলাফল।
Come out - প্রকাশিত হওয়া।
Outgo - খরচ পত্র।
Go out - বাহিরে যাওয়া।
Outcast - সমাজচ্যুত।
Cast out - প্রত্যাখ্যান করা। Outset - শুরু।
Set out - যাত্রা করা।
Onset - প্রবল আক্রমণ।
Set on - লাগিয়ে দেওয়া।
#ইংরেজি ভাষায় এমন কিছু শব্দ রয়েছে যার বানান মনে রাখা খুবই কঠিন হয়ে থাকে। তাই কঠিন সেই বানানগুলো মনে রাখাতে হলে কিছু কৌশলের আশ্রয় নেয়াই যায়। তাই নিচে খুব সহজ পদ্ধতিতে গুরুত্বপূর্ণ সেই ইংরেজি বানানগুলো মনে রাখার কৌশল দেয়া হলো-
1. Lieutenant (লেফটেনেন্ট) ➫ সামরিক কর্মী। ✎ Lie u ten ant ➫ মিথ্যা তুমি দশ পিপড়া।
2. Psychological (সাইকোলজিক্যাল) ➫ মনস্তাত্ত্বিক। ✎ Psy cholo gi cal ➫ পিসি চলো যাই কাল।
3. Assassination (এ্যাসএ্যাসিনেশন) ➫ গুপ্তহত্যা। ✎ Ass ass i nation -গাধার উপরে গাধা, তার উপরে আমি, আমার উপরে জাতি।
4. Questionnaire ➫ প্রশ্নমালা। ✎ Question nai re ➫ কোশ্চেন নাই রে।
5. Assessment ➫ কর নির্ধারণ। ✎ Ass e ss men t ➫ গাধায় ই ডাবল ss মানুষেতে নাই।
6. Hallucination ➫ অমুলক / অলীক কিছু দেখা বা তাতে বিশ্বাস। ✎ Hall u ci nation-হলে তুমি! ছি জাতি।
7. Diarrhoea ➫ উদারাময়। ✎ Dia rr hoea ➫ ডায়াল করো ডাবল rr হোয়ে যাবে।
8. Bureaucracy ➫ আমলাতন্ত্র। ✎ Burea u cracy ➫ বুড়িয়া তুমি cracy.
9. Restaurant ➫ রেস্টুরেন্ট। ✎ Rest a u r ant ➫ বিশ্রাম এ তুমি আর পিপড়া।
10. Parallel ➫ সমান্তরাল। ✎ Par all e l ➫ পার করো সকলকে ই।
11. Illegitimate ➫ অবৈধ। ✎ Illeg i tim ate ➫ অসুস্থ পায় আমি টিম খেয়েছিলাম।
12. Miscellaneous ➫ বিবিধ। ✎ Mis cell an e o us-মিস করলে একটি সেলে ই ও আমাদের সাথে থাকবে। (cell-ক্ষুদ্র কক্ষ)।
তথ্য:সংগ্রহীত।
কতোগুলো প্রয়োজনীয় বাংলা টু ইংরেজি-
* কি যা তা বলতেছো? – What the hell
are you talking?
* তুমি কত সুন্দর! – How beautiful you are!
* নিশ্বাস আমার তুমি – You are in my
breath.
* হৃদয় শুধু তোমার জন্য – My heart is only for
you.
* কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয় –
Give to take.
* চোখের আড়াল মানে মনের আড়াল
– Out of sight, out of
mind.
* বোকামী করোনা ! – Don't get mad.
* কি দারুণ চমক ! – What a pleasant surprise!
* হায় আল্লাহ্ ! – My Goodness .
* সব বাজে কথা – That's all nonsense.
* কি আপদ ! – What a nuisance!
* কে ধারধারে? – But who cares?
* প্রশ্নই উঠে না – Question does not arise.
* অপদার্থ কোথাকার ! – Worthless!
* মোটেও নয় – Not at all.
* গোল্লায় যাক – Go to the devil.

এক নজরে বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবার ও বস্তুর নামঃ++>>>>


এক নজরে বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবার ও বস্তুর নামঃ++>>>>
০১) চাঁদপুর —————– ইলিশ
০২) রাজশাহী — ——— আম, রাজশাহী সিল্ক শাড়ী।
০৩) টাঙ্গাইল — ———- চমচম, টাংগাইল শাড়ি।
০৪) দিনাজপুর———— লিচু, কাটারিভোগ চাল, চিড়া, পাপড়
০৫) বগুড়া————— দই
০৬) ঢাকা—————— বেনারসী শাড়ি, বাকরখানি
০৭) কুমিল্লা ————— রসমালাই, খদ্দর (খাদী)
০৮) চট্রগ্রাম————– মেজবান , শুটকি
০৯) খাগড়াছড়ি———- হলুদ
১০) বরিশাল ————- আমড়া
১১) খুলনা —————- সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল,গলদা'চিংড়ি
১২) সিলেট — ———— কমলালেবু, চা, সাতকড়ার আচার
১৩) নোয়াখালী———– নারকেল নাড়ু়, ম্যাড়া পিঠা।
১৪) রংপুর —————- তামাক, ইক্ষু
১৫) গাইবান্ধা — ———রসমঞ্জরী
১৬) চাঁপাইনবাবগঞ্জ —– আম, শিবগঞ্জের'চমচম, কলাইয়ের রুটি
১৭) পাবনা — ———– -ঘি, লুঙ্গি, পাগলাগারদ
১৮) সিরাজগঞ্জ — ——- পানিতোয়া, ধানসিড়িঁর দই
১৯) গাজীপুর — ———- কাঁঠাল, পেয়ারা
২০) ময়মনসিংহ— ——- মুক্তা-গাছার মন্ডা
২১) কিশোরগঞ্জ — ——–বালিশ মিষ্টি, নকশি পিঠা
২২) জামালপুর — ———ছানার পোলাও, ছানার পায়েস
২৩) শেরপুর — ———- –ছানার পায়েস, ছানার চপ
২৪) মুন্সীগঞ্জ—————-ভাগ্যকুলের মিষ্টি
২৫) নেত্রকোনা ———– – বালিশ মিষ্টি
২৬) ফরিদপুর — ——— খেজুরের গুড়
২৭) রাজবাড়ী———– — চমচম, খেজুরের গুড়
২৮) মাদারীপুর ———— খেজুর গুড়, রসগোল্লা
২৯) সাতক্ষীরা — ———- সন্দেশ
৩০) বাগেরহাট ————-চিংড়ি, ষাটগম্বুজ মসজিদ, সুপারি
৩১) যশোর — ————- খই, খেজুর গুড়, জামতলার মিষ্টি
৩২) মাগুরা — ————- রসমালাই
৩৩) নড়াইল —————পেড়ো'সন্দেশ, খেজুর
গুড়, খেজুর রস
৩৪) কুষ্টিয়া — ————তিলের খাজা, কুলফি আইসক্রিম
৩৫) মেহেরপুর — ———মিষ্টি সাবিত্রি, রসকদম্ব
৩৬) চুয়াডাঙ্গা ————- পান,তামাক, ভুট্টা
৩৭) ঝালকাঠি ————- লবন, আটা
৩৮) ভোলা —————- নারিকেল, মহিষের দুধের দই
৩৯) ব্রাহ্মণবাড়িয়া———-তালের বড়া, ছানামুখী, রসমালাই
৪০) পিরোজপুর –———–পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি, আমড়া
৪১) নরসিংদী—————- সাগর কলা
৪২) মৌলভিবাজার ——— ম্যানেজার স্টোরের রসগোল্লা
৪৩) নওগাঁ — ————– চাল, সন্দেশ
৪৪) মানিকগঞ্জ————– খেজুর গুড়
৪৫) রাঙ্গামাটি ————— আনারস,কাঠাল, কলা
৪৬) কক্সবাজার ———— মিষ্টিপান
৪৭) বান্দরবান————– হিল জুস, তামাক
৪৮) ফেনী—————মহিশের দুধের ঘি, সেগুন কাঠ,খন্ডলের মিষ্টি
৪৯) লক্ষীপুর —————- সুপারি
৫০) নাটোর — ———– কাঁচাগোল্লা।
আপনার জেলার কিছু বাদ পড়ে গেলে কমেন্ডের মধ্যে দিয়ে জানিয়ে দিন......
***************************************

University te চান্স পাওয়া সহ যে কোনো interview বোর্ডে এরকম প্রশ্নের মূখোমূখি হতে হয়।



University te চান্স পাওয়া সহ যে কোনো interview বোর্ডে এরকম প্রশ্নের মূখোমূখি হতে হয়। জেনে নিন.......
১. আধুনিক শিক্ষার জনক?→সক্রেটিস
২. অর্থনীতির জনক কে ?→এডামস্মিথ
৩. আধুনিক অর্থনীতির জনক কে ?→পল
স্যামুয়েলসন
৪. আধুনিক গণতন্ত্রের জনক কে ?→জন
লক
৫. আধুনিক জোর্তিবিজ্ঞানের জনক
কে ? →কোপার্নিকাস
৬. আধুনিক মনোবিজ্ঞানের জনক কে ?
→সিগমুন্ড ফ্রয়েড
৭. আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক
কে ? →নিকোলো মেকিয়াভেলী
৮. ইংরেজি নাটকের জনক কে?
শেক্সপিয়র।
৯. ইতিহাসের জনক কে ?→হেরোডোটাস
১০. ইন্টারনেটের জনক কে ?
উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।
১১. WWW এর জনক কে ? উত্তরঃ টিম
বার্নাস লি ।
১২. ই-মেইল এর জনক কে ?
উত্তরঃ রে টমলি সন।
১৩. ইন্টারনেট সার্চইঞ্জিনের জনক
কে? উত্তরঃ এলান এমটাজ ।
১৪. উদ্ভিদবিজ্ঞানের জনক কে ?
→থিওফ্রাস্টাস
১৫. এনাটমির জনক কে ?
→আঁদ্রে ভেসালিয়াস
১৬. ক্যালকুলাসের জনক কে ?→নিউটন
১৭. ক্যালকুলাসের জনক কে?
আইজ্যাক নিউটন।
১৮. গণিতশাস্ত্রের জনক কে ?
→আর্কিমিডিস
১৯. চিকিত্সাবিজ্ঞানের জনক কে ?
→হিপোক্রেটিস
২০. জীবাণুবিদ্যার জনক কে ?→লুই
পাস্তুর
২১. জ্যামিতির জনক কে ?→ইউক্লিড
২২. দর্শনশাস্ত্রের জনক কে ?
→সক্রেটিস
২৩. প্রাণিবিজ্ঞানের জনক কে ?
→এরিস্টটল
২৪. বংশগতি বিদ্যার জনক কে? গ্রেগর
জোহান মেন্ডেল
২৫. বংশগতির জনক কে ?→গ্রেগর
মেন্ডেল
২৬. বাংলা উপন্যাসের জনক কে?
বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
২৭. বাংলা কবিতার জনক কে?মাইকেল
মধু সূদন দত্ত।
২৮. বাংলা গদ্যের জনক কে? ঈশ্বর
চন্দ্র বিদ্যা সাগর।
২৯. বাংলা নাটকের জনক কে? দীন
বন্ধু মিত্র।
৩০. বিজ্ঞানের জনক কে ?→থেলিস
৩১. বীজগণিতের জনক কে ?→আল-
খাওয়ারিজম
৩২. ভূগোলের জনক কে ?
→ইরাতেস্থিনিস
৩৩. মনোবিজ্ঞানের জনক কে ?
→উইলহেম উন্ড
৩৪. রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে ?
→এরিস্টটল
৩৫. রসায়নের জনক কে ?→জাবির
ইবনে হাইয়ান
৩৬. শারীরবিদ্যার জনক কে ?
→উইলিয়াম হার্ভে
৩৭. শরীর বিদ্যার জনক কে? উইলিয়াম
হার্ভে।
৩৮. শ্রেণিবিদ্যার জনক কে ?
→ক্যারোলাস লিনিয়াস
৩৯. শ্রেণীকরণ বিদ্যার জনক কে?
ক্যারোলাস লিনিয়াস।
৪০. সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক কে?
হার্বাট স্পেন্সর।
৪১. সমাজবিজ্ঞানের জনক কে ?
→অগাস্ট কোত্
৪২. ফেসবুক এর জনক?→ মার্ক
জুকারবার্গ
বি:দ্র:- সময়মতো পড়ার সুবিধার্থে শেয়ার করে নিজের টাইম লাইনে রাখুন।

টেলিফোন তুলে সবাই বলে ‘Hello’, কিন্তু কেন!



Believe it or not -বিশ্বাস কর আর নাই কর
..............>>>>
টেলিফোন তুলে সবাই বলে ‘Hello’, কিন্তু কেন! কেউ কি জানেন এই ‘হ্যালো’ বলার প্রকৃত মানে কি? কোথা থেকে এই ‘হ্যালো’ বলা শুরু!
‘হ্যালো’ একটা মেয়ের নাম। পুরো নাম মার্গারেট হ্যালো ( Margaret Hello)। তিনি আর কেউ নন – বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল এর গার্ল ফ্রেন্ড। গ্রাহাম বেল হলেন টেলিফোনের আবিস্কারক। আবিস্কারের পর তিনি প্রথম যে কথাটি বলেন তা হচ্ছে – ‘হ্যালো’।
সেই থেকেই ‘হ্যালো’ বলে ফোন কলের প্রচলন শুরু। মানুষ গ্রাহাম বেলকে ভুলে যেতে পারে, কিন্ত তার ভালোবাসার মানুষটিকে নয়। আজও মানুষ ফোনে প্রথম কথায় আবিষ্কারকের প্রথম কথাটি বলে নিজের অজান্তেই তাকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে আসছেন! সংগৃহীত

বি:দ্র:- পড়ার সুবিধার্থে শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রাখুন, এবং আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন।।

বিশ্বের কিছু জানা-অজানা তথ্য এবং সাধারণ জ্ঞান



জেনে নেই গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য....
...........>>>>>
১. প্রশ্ন : বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প কোনটি?
উত্তর : #তিস্তা বাধ প্রকল্প।
২. প্রশ্ন : বাংলাদেশে ধান গবেষণা কেন্দ্রের সংক্ষিপ্ত নাম কী?
উত্তর : #বিআরআরআই
৩. প্রশ্ন : বিআরআরআই কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : #গাজীপুর
৪. প্রশ্ন : বিএডিসি বলতে কী বোঝায়?
উত্তর : Bangladesh Agricultural Development Corporation
(বাংলাদেশে কৃষি উন্নয়ন সংস্থা)।
৫. প্রশ্ন : বাংলাদেশে মাথাপিছু আবাদী জমির পরিমাণ কত?
উত্তর : ০.১৪ একর।
৬. প্রশ্ন : বাংলাদেশ সরকার কৃষকের স্বার্থে কোন সার আমদানী নিষিদ্ধ করেছে?
উত্তর : এসএসপি।
৭. প্রশ্ন : বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৯৭১ সালে।
৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কবে কার্যক্রম শুরু করে?
উত্তর : ১৯৭৩ সালে।
৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশের সাথে কয়টি দেশের
সীমান্ত রয়েছে?
উত্তর : ২টি।
১০. প্রশ্ন : গারো পাহাড় কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তর : ময়মনসিংহ।
১১. প্রশ্ন : বাংলাদেশের নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : ফরিদপুরে।
১২. প্রশ্ন : বাংলাদেশের রুটির ঝুড়ি বলা হয় কোন জেলাকে?
উত্তর : দিনাজপুর।
১৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশ কমনওয়েলথের কততম সদস্য রাষ্ট্র?
উত্তর : ৩২তম।
১৪. প্রশ্ন : বাংলাদেশের কোন মসজিদকে
ইউনেস্কো ঐতিহ্যবাহী স্থান ঘোষণা করে?
উত্তর : ষাট গম্বুজ মসজিদ।
১৫. প্রশ্ন : বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ চালু
করেন কে?
উত্তর : সম্রাট আকবর।
১৬. প্রশ্ন : কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি
কে?
উত্তর : হামিদুর রহমান।
১৭.প্রশ্ন : বাংলাদেশের বৃহত্তর দ্বীপের নাম কি?
উত্তর : ভোলা।
১৮.প্রশ্ন : বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা কোনটি?
উত্তর : ভোলা।
১৯.প্রশ্ন :বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কোনটি? উত্তর : সেন্টমার্টিন।
২০.প্রশ্ন : সেন্টমার্টিন দ্বীপের আয়তন কত?
উত্তর : ৮ বর্গ কিলোমিটার।
২১.প্রশ্ন : সেন্টমার্টিন দ্বীপের অপর নাম কি?
উত্তর : নারিকেল জিঞ্জিরা।
২২.প্রশ্ন : ছেঁড়া দ্বীপের আয়তন কত?
উত্তর : ৩ কিলো মিটার।
২৩.প্রশ্ন : নিঝুম দ্বীপ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : নোয়াখালী।
২৪.প্রশ্ন : নিঝুম দ্বীপের পুরনো নাম কি?
উত্তর : বাউলার চর।
২৫.প্রশ্ন : পর্তুগীজরা কোন দ্বীপে বসবাস করত?
উত্তর : ভোলার মনপুরা দ্বীপে।
২৬.প্রশ্ন : বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রেল বোর্ড (বিসিবি) গঠিত হয় কবে?
উত্তর : ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড গঠিত হয়।
২৭.প্রশ্ন : বাংলাদেশ কবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে?
উত্তর : ১৯৭৭ সালে।
২৮.প্রশ্ন:বাংলাদেশ রেলওয়ে কয়টি ভাগে বিভক্ত?
উঃ ২টি।
-
২৯.প্রশ্ন :বাংলাদেশে রেলপথ অাছে কত প্রকার?
উঃ ৩ প্রকার।
-
৩০.প্রশ্ন :নির্মাণাধীন পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ ৬.১৫ কিমি।
৩১.প্রশ্ন :যমুনা সেতুর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ ৪.৮ কিমি।
-
৩২.প্রশ্ন :প্রথম পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে কোথায়?
উঃ মাওয়া-জাজিরা পয়েন্টে।
১, বাংলাদেশের কোথায় শীতল পানির ঝর্না
আছে?
উ, #হিমছড়ি
-
২, বাংলাদেশের কোথায় গরম পানির ঝর্না
আছে?
উ, #সীতাকুন্ড
-
৩, বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন সংবাদ সংস্থার
নাম কি?
উ, #bdnews 24 . com
-
৪, দেশের দ্বিতীয় মেরিন একাডেমী কোথায়?
উ, #পাবনা
-
৫, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক নদী কয়টি?
উ, ৫৭ টি
-
৬, বাংলাদেশ ক্রিকেট ওয়ানডে status লাভ করে
কখন?
উ, ১৯৯৭ সালে
-
৭, বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার বলা হয় কোনটি
কে?
উ, চট্টগ্রাম
-
৮, VAT দিবস কবে?
উ, ১০ জুলাই
-
৯, বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল কোনটি ?
উ, চলন বিল
-
১০, বাংলাদেশের সাথে ভারত ও মায়নমারের
সংযোগ রয়েছে কোথায়?
উ, রাঙ্গামাটি
-
১১, পদ্মা নদীর অপর নাম কি?
উ, কীর্তিনাশা
-
১৩, বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল হাসপাতালের
নাম কি?
উ, জীবন তরী
-
১৪, বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্যাস ক্ষেত্র কোনটি?
উ, তিতাস
-
১৫, KAFCO কোথায় অবস্থিত?
উ, চট্টগ্রাম
১৬,কোন খাদ্য পচন ধরে না?
#মধু
১৭, ভাওয়াইয়া কোন অঞ্চলের গান?
#রংপুর ।
১৮, ষাট গম্বুজ মসজিদে প্রকৃত গম্বুজ কয়টি?
-৮১ টি।
১৯,বাংলাদেশ থেকে সব চেয়ে বেশি ঔষধ
রপ্তানি হয় কোন দেশে?
-ব্রাজিল।
২০, ২০১৫ সালে বিশ্বকাপে ম্যান অব দ্য
টুর্নামেন্ট কে হয়?
-মিচেল স্টার্ক
২১,এগার দফা আন্দোলন কখন হয়েছিলো?
-১৯৬৯ সালে।
২২,শুক্র গ্রহের অপর নাম কি?
-শুকতারা বা সন্ধ্যাতারা।
২৩, ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী কোনগুলো?
-বংশী ও শীতলক্ষ্যা
২৩, সার্কের প্রথম মহাসচিব কে ছিলেন?
-আবুল আহসান।
২৪, ২০১৯ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপ কোথায় হবে?
-ইংল্যান্ডে
২৫, টাচ স্ক্রিন মোবাইল সেট উদ্ভাবন করে কে?
-স্টিভ জবস
২৬,বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য দায়ী গ্যাসের নাম কি?
-কার্বন-ডাই-অক্সাইড,CFC,N2O মিথেন নাইট্রোস
অক্সাইড।
২৭, বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাস কোনটি?
--অালালের ঘরের দুলাল
১।প্রশ্ন :- আরবের দুঃখ কোন দেশকে বলা হয়?
উ:- ফিলিস্তিন কে।
২।প্রশ্ন :-আফগানিস্তান অর্থ কী?
উ:-আফগানদের দেশ।
৩।প্রশ্ন :-শাহান শাহ অর্থ কী?
উ:-রাজার রাজা।
৪।প্রশ্ন :-১ম বিশ্বযুদ্ধ কতো সালে হয়?
উ:-১৯১৪ সালের ২৮ জুলাই।
৫।প্রশ্ন :-১ম বিশ্বযুদ্ধ বন্ধ হয় কতো সালে?
উ:-১৯১৮ সালের ১১ অক্টোবর।
৬।প্রশ্ন :-২য় বিশ্বযুদ্ধ কতো সালে হয়?
উ:-১৯৩৯ সালে।
৭।প্রশ্ন :-ইরানের প্রাচীন নাম কি?
উ:-পারস্য
৮।প্রশ্ন :-শাহনামা কে রচনা করেন?
উ:-ফেরদৌসী
৯।প্রশ্ন :-তুর্কি জাতির প্রতিষ্ঠাতা কে?
উ:-মোস্তফা কামাল পাশা
১০।প্রশ্ন :-কানুন শব্দের অর্থ কী?
উ:-আইন
১১।প্রশ্ন :-ইরান-ইরাক যুদ্ধের মূল কারন কী ছিলো?
উ:-সীমান্ত সমস্যা।
১২।প্রশ্ন :-আফগানিস্তানে কাদের তালেবান বলা হয়?
উ:-আফগানিস্তানে ইসলামী ছাত্র সংগঠনের মিলিশিয়া বাহিনীকে।
১৩।প্রশ্ন :-আফগানিস্তানের মোট প্রদেশের সংখ্যা কতো?
উ:-৩৪ টি।
১৪।প্রশ্ন :-সৌদি আরবের প্রদেশের সংখ্যা কতো?
উ:-১৩টি।
১৫।প্রশ্ন :-ইসলামের মূল কেন্দ্রবিন্দু কোনটি?
উ:-সৌদি আরব।
১৬।প্রশ্ন :-ইরাকের প্রদেশের সংখ্যা কতো?
উ:-১৮ টি।
১৭।প্রশ্ন :-ইরাকের রাজধানীরর নাম কী?
উ:-বাগদাদ।
১৮।প্রশ্ন :-কতো সালে সাদ্দাম হোসেনের ফাঁসির ঘোষণা করা হয়?
উ:- ২০০৬ সালের ৫ নভেম্বর।
১৯।প্রশ্ন :-কাতারের রাজধানীর নাম কী?
উ:-দোহা।
২০।প্রশ্ন :-পানিপথের ১ম যুদ্ধ কতো সালে হয়?
উ:-১৫২৬ সালে।
২১।প্রশ্ন :-পানিপথের ২য় যুদ্ধ কতো সালে হয়?
উ:-১৫৫৬ সালে।
২২।প্রশ্ন :- পানিপথের ৩য় যুদ্ধ কতো সালে হয়?
উ:-১৭৬১ সালে।
২৩।প্রশ্ন :-ইতিহাসের জনক কে?
উ:-হেরোডোটাস।
২৪।কে সর্বপ্রথম হিজরী সনের প্রবর্তন করেন?
উ:-হযরত ওমর (রা)।
২৫।বিশ্বের প্রথম লিখিত শাসনতন্ত্র কোনটি?
উ:-মদিনা সনদ।
বি:দ্র:-পোষ্টটি আপনার সময়মত পড়ার জন্য শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রাখুন।

কে কিসের জনক??


জীব বিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল
প্রাণী বিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল
উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক : থিওফ্রাসটাস
রসায়ন বিজ্ঞানের জনক : জাবির ইবনে হাইয়্যান
পদার্থ বিজ্ঞানের জনক : আইজ্যাক নিউটন
সমাজ বিজ্ঞানের জনক : অগাষ্ট কোৎ
হিসাব বিজ্ঞানের জনক : লুকাপ্যাসিওলি
চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক : ইবনে সিনা
দর্শন শাস্ত্রের জনক : সক্রেটিস
ইতিহাসের জনক : হেরোডোটাস
ভূগোলের জনক : ইরাটস থেনিস
রাষ্ট্রবিজ্ঞানে র জনক : এরিস্টটল
অর্থনীতির জনক : এডাম স্মিথ
অংকের জনক : আর্কিমিডিস
বিজ্ঞানের জনক : থ্যালিস
মেডিসিনের জনক : হিপোক্রটিস
জ্যামিতির জনক : ইউক্লিড
বীজ গণিতের জনক : আল-খাওয়াজমী
জীবাণু বিদ্যার জনক : লুই পাস্তুর
বিবর্তনবাদ তত্ত্বের জনক : চার্লস ডারউইন
সনেটের জনক : পের্ত্রাক
সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক: হার্বাট স্পেন্সর
বংশগতি বিদ্যার জনক : গ্রেডার জোহান মেনডেন
শ্রেণীকরণ বিদ্যার জনক : করোলাস লিনিয়াস
শরীর বিদ্যার জনক : উইলিয়াম হার্ভে
ক্যালকুলাসের জনক : আইজ্যাক নিউটন
বাংলা গদ্যের জনক : ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যা সাগর
বাংলা উপন্যাসের জনক : বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বাংলা নাটকের জনক : দীন বন্ধু মিত্র
বাংলা সনেটের জনক : মাইকেল মধু সুদন দত্ত
ইংরেজী কবিতার জনক : খিউ ফ্রে চসার
মনোবিজ্ঞানের জনক : উইলহেম উন্ড
বাংলা মুক্তক ছন্দের জনক : কাজী নজরুল ইসলাম
বাংলা চলচিত্রের জনক : হীরালাল সেন
বাংলা গদ্য ছন্দের জনক : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আধুনিক রসায়নের জনক : জন ডাল্টন
আধুনিক গণতন্ত্রের জনক : জন লক
আধুনিক অর্থনীতির জনক :পাল স্যমুয়েলসন
আধুনিক বিজ্ঞানের জনক : রাজার বেকন
ইংরেজি নাটকের জনক : শেক্সপিয়র

কিভাবে মাউস দিয়ে কি বোর্ড ব্যবহার করা যায় ? (How to Use On Screen Keyboard ?)


ধরুন আপনি Facebook এ লগ ইন করছেন , পাসওয়ার্ড অর্ধেক লিখতেই কি বোর্ড Hang হয়ে গেল ,মানে কাজ করা বন্ধ 
করে দিলো. এরকম পরিস্তিতিতে কি করবেন ?. সমাধানটা সহজ......

যেকোনো কারণে কি বোর্ড কাজ না করলে খুব সহজেই আপনি "অন স্ক্রিন কি বোর্ড  " দিয়ে কাজটা সেরে ফেলতে পারেন . এক্ষেত্রে সাহায্য নিতে হবে মাউসএর . কিভাবে করবেন জানতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুস্বরণ করুন .

১// প্রথমে Start মেনু থেকে All Programs ক্লিক করুন .

২// Accessories এ ক্লিক করে Ease of Access ক্লিক করুন .


  ৩// এবার On-Screen Keyboard ক্লিক করুন .

৪// কম্পিউটার স্ক্রীনে কি বোর্ড চলে আসবে , মাউস ক্লিক করে  আপনি আপনার পছন্দ মত ওয়ার্ড টাইপ করতে পারেন .

আগামী মাসে ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১৬ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে -




দেশের সর্ববৃহৎ ডিজিটাল প্রদর্শনী ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০১৬ আগামী ১৯ থেকে ২১ অক্টোবর রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।

প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্ভাবন ও অর্জন এবং আইসিটি জ্ঞান ও ধারণা বিনিময়ই এ প্রদশর্নীর উদ্দেশ্য।

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের নেতৃত্বাধীন এ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির এক বৈঠক আজ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়।

বৈঠকে প্রদর্শনীর বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করা হয়। বৈঠকে জানানো হয়, এ প্রদর্শনীতে গত সাত বছরে আইসিটি খাতে দেশের অর্জিত অগ্রগতি তুলে ধরা হবে এবং এ সেক্টরের উন্নয়নে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।

বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে শিল্পমন্ত্রী আমীর হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, রেলমন্ত্রী এম মুজিবুল হক, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এবং আইসিটি সচিব শ্যাম সুন্দর শিকদার উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর বসুন্ধরায় আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত দেশের আইসিটি খাতের এই বার্ষিক প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০১৬ সচিবালয়ের সচিব মোহাম্মদ এনামুল কবির সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি), বাংলাদেশ সফট্ওয়ার ও তথ্য সেবা অ্যাসোসিয়েশন (ব্যাসিস) এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এ-২আই কর্মসূচির সহযোগিতায় আইসিটি বিভাগ এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে।

ভিশন ২০২১ অর্জনের লক্ষ্যে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবার লক্ষ্যে বিগত বছরগুলোর ন্যায় এ বছরও আইসিটি খাতে বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং আইসিটি সংক্রান্ত ধারণার অবাধ প্রবাহের একক প্লাটফর্ম গড়ে তোলাই হবে এ প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য।

ডিজিটাল ওয়াল্ডের (প্রশিক্ষণ) পরিচালক কবির বলেন, তিন দিনব্যাপী এ মেগা ইভেন্টে সেমিনারসহ, আইটি ক্যারিয়ার মেলা, সফট্ এক্সপো, ই- গর্ভনেন্স এক্সপো, মোবাইল ইনোভেশন এক্সপো, ই- কমার্স ও বিজনেস প্রসেস আইট সোর্সিং (বিপিও) কর্মসূচি থাকবে।

তিনি আরো বলেন, এ ইভেন্ট চলাকালে কর্পোরেট, ইনিস্টিটিউশনাল এবং ব্যক্তি পযার্য়ের ক্রেতাসহ প্রায় তিন লাখের বেশি ভিজিটর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পলিসি মেকার এবং সিনিয়র সরকারি কর্মকর্তাগণ, শিল্প নেতারা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা, বিনিয়োগকারী এবং মাল্টিন্যাশনাল সফট্ওয়ার ভেন্ডার এ ইভেন্টে যোগ দেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, মাল্টিন্যাশনাল, স্থানীয় কোম্পানি এবং আইসিটি বাস্তবায়নকারী সরকারি বিভাগ ও সংস্থা এবং ই-গভর্নেন্সের পাশাপাশি আইসিটি কোম্পানি, ইন্টারন্যাশনাল আইসিটি অ্যাসোসিয়েশন, স্থানীয় সফট্ওয়ার ডেভলোপমেন্ট ফার্ম এবং ইন্টারন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট এজেন্সির প্রতিনিধিগণ এতে যোগ দেবেন।

কবির আরো বলেন, বিখ্যাত আইটি প্রশিক্ষণ ইনিস্টিটিউ এবং বিশ্ববিদ্যালয় ফ্যাকাল্টি মেম্বর ও শিক্ষার্থীরাও এ মেলায় অংশ নেবে।

আউটসোর্সিং / ফ্রীল্যান্সিং-ই আমার জীবন বদলে দিয়েছে : মাহমুদুল হাসান


বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অন্যতম সৃজনশীল পেশার নাম হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন। আজকাল যে কোন ক্ষেত্রে  ডিজাইনের প্রযোজন হয় যেমন  সেটা হতে পারে : লোগো, ব্যানার,পোস্টার ,টি-শার্ট  ডিজাইন ইত্যাদি। মূলত যে কোন ক্ষেত্রেই ডিজাইনের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য।আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে গ্রাফিক্স ডিজাইন হবে আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন বর্তমান সময়ের অন্যতম লোভনীয় প্রফেশন। একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন হিসাবে চাকুরির পাশাপাশি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংও করার সুযোগ রয়েছে। তাই দিনদিন গ্রাফিক্স ডিজাইন কিংবা ওয়েব ডিজাইন -এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তরা ইনফোটেক দক্ষ ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষক দ্বারা আন্তরিকতার সহিত গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ শিখিয়ে থাকেন।
বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে আউটসোর্সিং করে অনেকেই নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করছে। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ফ্রীল্যান্সিং-ই হউক আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। দেশকে বেকার সমস্যা দূর করতে দেশের বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্ঠানের সাথে উত্তরা ইনফোটেক’ও সমান ধারায় আইটি আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। সেই আন্দোলনে শরিক হয়ে অনেকেই বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত হয়ে নিজের  ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে দিয়েছেন।
২০১১ সাল থেকে উত্তরা ইনফোটেক যাত্রা শুরু করে প্রায় ৫০০ প্রশিক্ষিত সুদক্ষ যুবককে আইটি জগতে ক্যারিয়ার গড়তে সহযোগিতা করেছে। যাদের অনেকেই বর্তমানে আইটি পেশায় নিজের ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠিত করেছে। উত্তরা ইনফোটেক থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়া অনেকের মধ্যে আমিও একজন।
সোলানী ভবিষৎতের কথা চিন্তা করে আমি আইটি সেক্টরের মাধ্যমে ডিজিটাল ক্যারিয়ার গড়ব বলে সিদ্ধান্ত ২০১৬ সালে। আমি আমার বন্ধুদের মাধ্যমে উত্তরা ইনফোটেক সম্পর্কে জানতে পারি। পরে এই প্রতিষ্ঠানে এসে আইটি ক্যারিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারি। উত্তরা ইনফোটেক এর পরিবেশ, প্রশিক্ষণ প্রদানের দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ পরিবর্তী সহযোগিতার কথা জানতে পেরে নিজেকে এই প্রতিষ্ঠানের একজন ছাত্র হিসাবে যুক্ত করি এবং উত্তরা ইনফোটেক এ প্রশিক্ষন নিয়ে নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রীল্যান্সার হিসাবে তৈরী করতে সমর্থ হই।

বর্তমানে আমি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করি। প্রতিদিন প্রায় আট ঘণ্টা সময় ব্যয় করে আমি প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ৫,০০০ টাকা বা তারও বেশি আয় করি। আমি এই কাজে নতুন তবুও মোটামোটি ভালই ইনকাম হয়। আশা রাখি ভবিস্যতে আরও ভাল কিছু করতে পারব।আর  একটি কথা এখানে  যে যত বেশি সময় দিতে পারবে সে তত বেশি আয় করতে পারবে। দেশে বসে বিদেশি ডলার আয় করতে বেশ ভালই লাগে। এই সেক্টরে কাজ করতে এসে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মূখীন হয়েছি, সেক্ষেত্রে উত্তরা ইনফোটেক থেকে আমি সব সময় সহযোগিতা পেয়েছি, এখনও পাচ্ছি।
নতুনদের উদ্দেশ্যে বলছি আইটি সেক্টরে আসতে নিজের ইচ্ছা শক্তি ও কম্পিউটার সম্পর্কে জ্ঞান থাকলেই যে কেউ আইটি বিষয়ে কাজ শিখে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবে।
পরিশেষে আমি গর্বের সাথে বলছি, উত্তরা ইনফোটেকই আমার ভাগ্য পরিবর্তন করেছে আমি উত্তরা ইনফোটেক ও উত্তরা ইনফোটেক এর সকল প্রশিক্ষক ও কর্মকর্তাবৃন্দ’কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।