গ্রাফিক্স ডিজাইনে দক্ষতা থাকলে▬আপনার মূল্য হাজার ডলার

 

 

গ্রাফিক desigener বা নকশাকারী:

যদি আপনি একটি গ্রাফিক নকশাকারী হন তবে অনলাইনেই আছে আপনার কেরিয়ার গড়ার ৯৯% সম্ভাবনা।প্যাকটিকেল লাইফে এর ভ্যালু আলোচনা করার প্রয়োজন দেখী না।সাধারন মানের একটি চাকরীর তুলনায় এটি আপনার জন্য আরো লাভজনক।এর জন্য প্রতিভার প্রয়োজন অবশ্যই আছে।আর আপনার যদি সে প্রতিভা থাকে তবে আপনি (প্রতিভা সবারই আছে,প্রয়োজন তার ব্যবহার।মায়ের পেট থেকে আপনি আমি প্রতিভা নিয়ে জন্ম নেই নি।) freelance গ্রাফিক নকশাকারী হিসেবে কাজ করার মধ্যে টাকা অনলাইন আয় করতে সক্ষম, এবং এই কাজের শুরূতে চাকরীর বাজারের মত ঘুষের কোন ব্যাপার নেই,নেই ব্যাবস্যা শুরূ করার মত বিশাল বাজেটের তাগিদ।
এই মাঠটি সুযোগ এবং সম্ভাব্যের অনেক কাছে।একটি গড়পড়তা নকশাকারীর $৫০০০ থেকে $২০০ একটি মাসের মধ্যে আয় করার ভাল সুযোগ রয়েছে। আপনি আপনার পূর্ণ সময় কাজে প্রস্থান করতে সক্ষম। যেহেতু এখানে অনেক উপায় রয়েছে এবং আমি পরিচিত উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা করব,তাই আপনাকে স্হির করতে হবে আপনার উপযোগী মাধ্যমি।আমার আলোচিত ওয়েবসাইটের যেকোনটিতে আপনি কাজ করতে পারেন এবং একটি Freelance গ্রাফিক নকশাকারী হিসেবে আয় করতে পারেন।।

সম্ভাব্য দিক গুলি-

আপনার সৃজনশীলতা অনলাইন বিক্রি করুন।সৃজনকর ডিজিট্যাল শিল্প তৈরি করতে পারেন।T-Shirts,Logos,template,banner,icon,web design etc মাধ্যমগুলোতে আয় করার হাতছানি রয়েছে।আপনি একটি ওয়েব সাইট খুলে এগুলো সংরক্ষন করে রাখতে পারেন।বাটন এবং আইকনস্ তৈরি করে সাইটটির ভান্ডার পূন্য করূন।বিভিন্ন ধরনের ফন্ট ব্যবহার করতে পারেন।ফন্টে বিভিন্ন ধরনের ইফেক্ট দিয়ে তা দৃষ্টি নন্দন করে তুলুন।
T-Shirt, Mugs, Caps বিক্রি করেও আর্ন করতে পারেন।অনেকে ভাবেন আপনার ডিজাইন কে কিনবে?বিভিন্ন সাইট রয়েছে যারা ডিজাইন করে।আপনি ওয়েব সাইটে যে ডিজাইন প্রদর্শনের জন্য রাখবেন তা যদি কারো ভাল লেগে যায় এবং সে ওই ডিজাইনটি অন্য কোন সাইটে জমা দিতে আগ্রহী হয়ে উঠে তবে সেই কিনে নিবে।
আপনারা জানেন উন্নত দেশগুলো কাজের পারিশ্রমিক বেশী।তাই তারা তাদের কাজ অল্প মূল্যে পাওয়ার জন্য আমাদের মত দেশগুলোর সাধারণ মানুষকে অফার করে।আপনার ডিজাইন কে কিনবে কেন কিনবে তা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন।
আর্নিংয়ের সাইট সমূহ-

.T-Shirt, Mugs, Caps ইত্যাদি বিক্রয় করার ওয়েব সাইট।

১. Cafepress ডট com-এটি পরিক্ষিত সাইট।চেকের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোন প্রান্তে টাকা আনা যাবে।ফ্রি সাইন আপ ও ডিজাইন জমা দিতে পারবেন।আপনার ডিজাইন আজই বিক্রয় করূন।
২.Zazzle ডট com-Cafepress এর মত Zazzle ডট com থেকে আয় করতে পারেন।এটিও Cafepress সাইটটির মত সুবিধা দেয়।পেমেন্ট আনার জন্য পেপাল থেকে শুরূ করে চেক ও দেয়া হয়।এই সাইটগুলো আমার প্রিয় সাইটগুলোর তালিকায় আছে।
খ.Logos, Websites(PSD), Business Cards, etc ইত্যাদি বিক্রয় করে আয় করা-
১.Themeforest ডট net-আপনি আপনার ওয়েবসাইট coded অথবা uncoded পিএসডি ভারসনে বিক্রয় করতে পারেন।বিভিন্ন ডিজাইন ফলো করে করে অঙ্কন করে তা জমা দিতে পারেন।আমি একবার ফলো করা একটা ডিজাইন জমা দেই এবং ভাগ্রক্রমে তা লেগে যায়।ওই ডিজাইন যতবার বিক্রয় হয় তার paid ৭০% পর্যন্ত পাই।
২.99Desings ডট com-প্রতিদিন শতশত কাজ জমা হচ্ছে।এখানে প্রতিটি কাজের contests হয়।আপনার কাজ যদি অন্য সবার থেকে উত্তম হয় তবে আপনি জিতে গেলেন।এখানে ছোট্র একটা কাজেরও অনেক ভেলু।মজার কথা হল,সবার কাজ উন্মুক্ত থাকায় নিজের কাজের মূল্যায়ন করা যায়।এই সাইটটির গ্যারিটি প্যাকেজ আমায় আকৃষ্ট করে।একজন একাধিক কাজ জমা দিতে পারেন।

আপনার ডিজিট্যাল শিল্প বিক্রি করুন-

১.Deviantart ডট com-আপনার নির্ভুল শিল্প কর্মের মূল্য এখানে অনেক।শিল্পের জন্য আলোকচিত্রবিদ্যা কিন্তু ও উজ্জ্বলের সম্বন্ধে ধারনা জরূরী।
২.Dreamstime ডট com-উপরের সাইটির মত এই সাইটেরও যথেষ্ট ভেলু আছে।আপনারা ভিজিট করার মাধ্যমে জেনে নিবেন।কোন সমস্যা হলে আমায় জানাবেন।
ঘ.নিচে বেশ কিছু সাইটের ঠিকানা দেয়া হল।সাইটগুলো নির্ভরযোগ্য ও পরিক্ষিত।
১.FlashDen ডট নেট-ফ্ল্যাশ ফাইল বিক্রয় করার marketplace।বিক্রিত দামের অন্তত ৪০% থেকে ৭০% প্রদান করা হয়।
২.VideoHive ডট নেট- আপনার শেয়ার ভিডিও ফুটের মাপে দৈর্ঘ্য এবং গতি চিত্রছবি এই ওয়েব সাইটে বিক্রি করুন।
৩.ThemeForest ডট নেট-ওয়েব নকশা,টেমপ্লেটুন,ইত্যাদি জমা দিয়ে ৪০% পর্যন্ত আয় করূন।আমি নিজে এই সাইটে কাজ করছি।পিএসডি, xHtml/CSS, Joomla, শব্দ প্রেস, ইত্যাদি ৪এর জন্য সাইটটি বিখ্যাত।
৪.GraphicRiver ডট নেট-ভেক্টর চিত্র বিক্রি করুন, layered ফটোশপ ফাইল এবং আরও অনেক কিছু।এই সাইটে আমার অনেক কাজ প্রদর্শিত হয়ে আসছে।
৫। Shutterstock ডট com- আলোকচিত্রবিদ্যা এবং ভেক্টর চিত্রের জন্য আয় করা $ 25 প্রতি ডাউনলোড।
৬। MyFonts ডট com- বৃহত্তম ফন্ট সংগ্রহ অনলাইনের খন্ড হিসেবে আপনার ফন্ট বিক্রি করুন।
৭। WPThemeMarket ডট com-ডিজাইন সেল করা এবং WordPress থীম বিক্রি করা হয়।
৮। CMSMarket ডট com- Joomlaএর জন্য, বর্ধিতাংশ এবং আরও বেশি বিক্রি করুন টেমপ্লেটুন এবং WordPress (ড্রুপাল শীঘ্রই যোগ করা হবে)।
৯। GraphicLeftovers ডট com- লোগো, আইকনস্, অলংকরণ বিক্রি করুন, এই সাইটটির মধ্য দিয়ে এবং আরও বেশি টেমপ্লেটেন। গ্রাফিক Leftovers অনেক comparable স্থানের চেয়ে উচ্চতর royalties প্রদান করে।
১০। CoSwap ডট com- অন্যকিছু আপনির জন্য বদলাবদলি করা আপনার পরিকল্পনা করা অথবা কোড প্রয়োজন বোধ করে, অথবা আপনার কাজ outright বিক্রি করুন। মানুষের জন্য মনোরম আশ্চর্যকর যে তাদের নিজের ওয়েবসাইট নির্মাণ করতে চায়।
১১। VectorStock ডট com- ভেক্টর শেয়ার চিত্র বিক্রি করুন।
১২। CssTemplatesWeb ডট com- স্বল্প-মূল্যের, css-based ওয়েবসাইট টেমপ্লিট বিক্রি করুন।
১৩। Linotype ডট com- এই সাইটটি তাদের সংগ্রহে যোগ করতে নতুন ফন্ট নকশাকারী সক্রিয়ভাবে পেতে চেষ্টা করে।
১৪। iStockphoto ডট com- ফটো, অলংকরণ, ফ্ল্যাশ, ভিডিও বিক্রি করুন, এই quality-controlled সাইট ১৫এর মধ্য দিয়ে এবং আরও বেশিটি।
১৫.ITCFonts ডট com- এই সাইটটির মধ্য দিয়ে সম্পূর্ণ ফন্ট অক্ষর সেট বিক্রি করুন।
১৬। Cerizmo ডট com- আপনার নিজের customizable সংরক্ষণে ডিজিট্যাল দ্রব্যের যেকোন ধরন বিক্রি করুন এবং paid তাৎক্ষনিকভাবে পান।
১৭। cutcaster ডট com- শেয়ার ভিডিওের সঙ্গে বরাবর আপনার ডিজিট্যাল চিত্র এবং ভেক্টর চিত্রছবি, বিক্রি করুন।
১৮। CleverAndy ডট com- fully-functioning স্থান এবংএর দিকে আপনার পরিকল্পনা করা দেখেছিলেন বদলিয়েছিলেন তারপর মোট বিক্রী দামে কমিশন আয় করুন।
১৯।Templamatic ডট com- আপলোড করুন এবং আপনার নিজের ওয়েবসাইট টেমপ্লিট বিক্রি করুন।
২০। ThemeGalaxy ডট নেট- পুরস্কার WordPress থিম নকশাকারী যে তাদের দল যোগদান করতে নতুন প্রতিভার জন্য চিরন্তন খুজছে এই সাইট।
২১। WordPress-Designers ডট com- অন্য একটি পুরস্কার থীম সাইট যে সঙ্গে কাজ করতে lookout করূন নতুন ডিজাইন।
২২। StyleWP ডট com- selling ক্রয় করার জন্য একটি forum-based প্ল্যাটফর্ম, এবং বাণিজ্য WordPress থীম।
২৩। webmaster-talk ডট com- ওয়েবসাইট টেমপ্লিটের জন্য অন্য একটি forum-based marketplace।
২৪। DigitalPoint ডট com- বিক্রি করুন টেমপ্লেটুন।
২৫। CovantageTemplates ডট com- ওয়েবসাইট, ফ্ল্যাশ, লোগো এবং অন্যান্য টেমপ্লিট বিক্রি করুন।
২৬। crowdSPRING ডট com- অন্যান্য নকশাকারীর বিরুদ্ধে নকশা প্রকল্প, competingএর একটি বিভিন্নে বৈশিষ্ট্যে কাজ।
২৭। 99designs ডট com- নগদ পুরস্কার জয় করতে প্রকৃত প্রকল্পে অন্যান্য নকশাকারীর বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা।
২৮। Project4Hire.com ডট com- গ্রাফিক নকশা এবং ওয়েব নকশা সহ শ্রেণীবিভাগের একটি বিভিন্নে প্রকল্পে Bid।
২৯। DesignFirms ডট com- তালিকা আপনার নকশা সংস্থা এবং ক্লায়েন্ট প্রকল্প biddingএর জন্য আপনাকেতে আসেছে।
৩০। redbubble ডট com- অন্য একটি আর্টওয়ার্ক marketplace যেখানে আপনি দেওয়াল শিল্প, t-shirts, বর্ষপঞ্জি এবং অভ্যর্থনা তাস বিক্রি করতে পারে।
৩১। Minted ডট com- এই নিয়মিত contestতে পেশ করা পরিকল্পনা করাটি এবং নগদ পুরস্কার গ্রহন করুন।
৩২। Artbreak ডট com- চিত্র, ড্রয়িং বিক্রি করুন, বিশ্বের ওপর সমস্ত থেকে অন্যান্য শিল্পীর পাশাপাশি এবং আলোকচিত্রবিদ্যা।
৩৩। Threadless ডট com- পরিকল্পনা করা একটি t-shirt, ভোট দেয়ার জন্য এইটি দাখিল করুন, এবং যদি এইটি সর্বোত্তমের একটি ‘sয়, এইটি এবং sold দেখেছিলেন তৈরি করেছিলেন।
 ৩৪।Artist Rising ডট com- একটি আর্টওয়ার্ক marketplace যে আলোকচিত্রবিদ্যা এবং ডিজিট্যাল শিল্প অন্তর্ভুক্ত করে।
৩৫। imagekind ডট com- formats-framed, চিত্রপট, পোস্টার, অভ্যর্থনা তাস এবং আরও বেশির একটি বিভিন্নে আর্টওয়ার্ক বিক্রি করুন।
৩৬। Spreadshirt ডট com- বিক্রি করতে প্রথা t-shirts তৈরি করুন।
৩৭। Zooppa ডট com- ads তৈরি করুন এবং নগদ পুরস্কার জয় করতে অন্যান্য নকশাকারীর বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা করুন।
৩৮। LogoBash ডট com- একটি গ্রাহকের দ্বারা যেকোন লোগো আপনাকে নির্বাচিতের জন্য paid $১৮০ পান পরিকল্পনা করুন।
৩৯। pikistore ডট com- উপর আপনার নিজের অনলাইন t-shirt সংরক্ষণ নিযুক্ত করুন। 
৪০। IVoteForArt ডট com- বিক্রীর জন্য আপনার আর্টওয়ার্ক উপর রাখেন এবং এইটি ে ভোট দিয়েছেন।
৪১। Zazzle ডট com- T-shirt, থলি এবং ইত্যাদি
৪২।Deviantart ডট com-এর জন্য আপনার নকশা বিক্রি করুন। Deviantart com- অংশ মাস্টার করতে crap থেকে সবকিছু প্রায় বিক্রি করতে পারে। শিল্পের দিকে বেশি। 
৪৩। Dreamstime ডট com- আপনার ফটো ৭০% পর্যন্ত আপনাকে দেয়।(collected)
6392 D0 1 T0

গ্রাফিক্স ডিজাইনার কি ? কেন? কারা ? এবং কোথায় চাকুরী?


আঁকা ঝোঁকাতে ঝোক বেশি! ক্রিয়েটিভ কিছু করতে মন চায়? সময় পেলেই কম্পিউটারের পেইন্ট টুলস, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর নিয়ে গাছ, পাখি, ফুল, ফল, বাড়ির দৃশ্য বা কারো নাম বা ছবি নিয়ে কাজ শুরু করে দেন? পার্ট-টাইম বা ফুল টাইম কাজ খুঁজছেন? অথবা অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অপেক্ষাকৃত বেশি আয় করতে চান? তাহলে ভেবে চিন্তে নেমে পড়–ন গ্রাফিক্স ডিজাইনে। অন্যান্য সব চাকরির থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইন পেশাটি সবচেয়ে নিরাপদ ও ঝামেলা বিহীন। নিরাপদ ও ঝামেলাবিহীন বলার কারণ হলো অন্যান্য সব পেশার বিপরীতে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কোনো কাজের অভাব হয় না। এটা একটি সন্মানজনক পেশাও। তবে অনেকেই এ পেশাটি নিয়ে চিন্তিত থাকেন। কিভাবে এগিয়ে যাবেন, শিক্ষাগত যোগ্যতা কি প্রয়োজন বা একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বেতন-ই বা কতো? তাদের জন্য এ লেখা। লেখাটির মাধ্যমে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে চাইলে যে বিষয়টি আগে জানতে হবে সেটি জানানো চেষ্টা করেছি।
গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে?
আমরা প্রথমেই জেনে নিই গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে বা তার কাজ কি। তার আগে বলি, গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো আর্ট বা কলা’র এ মাধ্যম। ডিজাইনার তার কাজের মাধ্যমে এন্ড ইউজার অর্থ্যাৎ সর্বশেষ ব্যবহারকারীর মধ্যে একটি ভালো প্রভাব ফেলতে পারেন। যেটি সেই ব্যবহারকারীর ব্রেইন এ একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। তাই গ্রাফিক্স ডিজাইনার হলেন তিনি, যিনি গ্রাহকের চাহিদানুযায়ী বেশ কিছু কালার, টাইপফেস, ইমেজ এবং অ্যানিমেশন ব্যবহারের মাধ্যমে তার চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হন। এটার আউটপুট ডিজিটাল বা প্রিন্ট উভয়ই হতে পারে। আর বর্তমান সময়ে সচরাচর পাওয়া বিভিন্ন টুলস ও লেআউট ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার কাজকে আরো বেশি ক্রিয়েটিভ ও গ্রাহকের চাহিদা পূরণ করে বাড়তি তৃপ্তি দিতে পারছেন
গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে যেখানে চাকরি পাবেন
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের দায়িত্ব হলো তার কাজ, পণ্য বা সেবার ওভারঅল লুক ও ভাবমূর্তি ভালোভাবে ফুটিয়ে তোলা। কোনো পূর্বপরিকল্পনা ছাড়া ডিজাইন করা যতোই ভালো পণ্য হোক না কেনো সেটি প্রথমেই ব্যার্থ হবে। তাই একটি নিদ্দিষ্ট পরিকল্পনা ও ক্রিয়েটিভিটি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের মানকে উন্নত করে। তাই নিজেকে ভালোভাবে তৈরি করতে পারলে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের অভাব হয় না! সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সম্প্রতি দেয়া তথ্যমতে, বর্তমানে প্রায় ৩৫ শতাংশ গ্রাফিক্স ডিজাইনার আত্বনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বী।
►একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের ক্ষেত্র কোথায় হতে পারে তার একটি তালিকা দেওয়া হলো-▼
→ ইন্টার‌্যাক্টিভ মিডিয়া:
কয়জন গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার কাজের সঠিক মূল্যায়ন ও ভাগ্যকে পরিবর্তন করার যে ক্ষেত্রটি পান সেটি হলো ইন্টার‌্যাক্টিভ মিডিয়া। এখানে বিশেষত টেক্সট, গ্রাফিক্স, ভিডিও, অ্যানিমেশন, অডিওসহ যেকেনো কিছু এবং এ সম্পর্কিত সব কিছুই নিয়ে কাজ হয়। আমার মতে ইন্টার‌্যাক্টিভ মিডিয়া হলো তেমনই একটি ভালো নিশ যেখানে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার কাজকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন।
→ প্রমোশনাল ডিসপ্লে:
সাধারণত যারা বড় ধরনের বা বড় আকারের কাজ করতে চান বা কঠোর পরিশ্রম করতে পারবেন তাদের জন্য এটি একটি ভালো মাধ্যম। এ কাজগুলো মূলত বিভিণœ অ্যাডমিডিয়াতে পাওয়া যায়। এখানে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারকে বিভিন্ন ধরণের বিলবোর্ড ডিজাইন এবং একই ধরণের প্রোমোশনার ডিসপ্লে ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে হয়।
→ জার্নাল:
বিভিন্ন ধরণের জার্নালগুলো (বিষয়ভিত্তিক বা ব্যাঙ্গাত্বক) ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এখানে সাধারণত পাঠককে আকৃষ্ট করার কাজটি করতে হয়। এখানে আপনাকে ছোটখাটো লোগো, ইমোটিকন থেকে শুরু করে কমপ্লিট কাভার ডিজাইন করতে হতে পারে।
→ কর্পোরেট রিপোর্টস:
এটি রেগুলার জব না হলেও কম নয়! একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার বিভিন্ন কোম্পানির কর্পোরেট রিপোর্ট তৈরি করে ভালোমানের আয় করতে পারেন। এটা অনেকটাই প্রফেশনাল কিন্তু মোটেই বোরিং কাজ নয়। কাজের মধ্যে অনেক স্বাচ্ছদ্য বোধ করা যায়।
→ মার্কেটিং ব্রোশিউর:
এটিও অনেকটাই প্রোমোশনাল ডিসপ্লের কাজের মতো। এখানে আপনাকে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বা সেবা নিয়ে ডিজাইনের কাজটি করতে হবে। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার ছাড়া যেহেতু কাজটি সম্ভব নয়, তাই এখানেও আপনার কাজের ক্ষেত্রটি হতে পারে।
→ সংবাদপত্র:
গ্রাফিক্স ডিজাইনার ছাড়া সংবাদপত্র! মোটেই সম্ভব নয়। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার একটি সংবাদপত্রকে ঠিকই সংবাদপত্রেরই মতো করে তোলেন। ফাইনাল লেআউট দেওয়ার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনার অবশ্যই জরুরী। এখানে আপনার পেশার সন্মানটাও বেশি। তাই সংবাদপত্র একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য একটি সাফল্যজনক কাজের ক্ষেত্র।
→ ম্যাগাজিন:
এটাও মূলত সংবাদপত্র ও জার্নালের মতো। তবে ম্যাগাজিনে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের পরিমান অপেক্ষাকৃত অনেক বেশি। কারণ ম্যাগাজিনে ভিজ্যুয়াল লেআউট বেশি থাকে। তাই ম্যাগাজিনের প্রত্যেকটা প্রকাশনার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনার, অবশ্যই আবশ্যক। এটাও আপনার যথোপযুক্ত কাজের ক্ষেত্র হতে পারে।
→ লোগো ডিজাইন:
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হলো লোগো ডিজাইন। এক্ষেত্রে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ শুরু করতে বেশি সময় লাগে না। আপনার ক্রিয়েটিভিই হলো লোগো ডিজাইনের মূল কথা। প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই তার প্রতিষ্ঠানের লোগো তৈরির জন্য একজন ফ্রিল্যান্স লোগো ডিজাইনার অর্থাৎ গ্রাফিক্স ডিজাইনারে খোঁজ করেন। তাই আপনি সহজেই কাজ পাবেন এবং ভালো করতে পারলে তাদেরকেই আপনার রেগুলার বায়ার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
→ ওয়েবসাইট ডিজাইন:
সবশেষে বললেও একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজের ক্ষেত্র ওয়েবসাইট ডিজাইন। লোকাল মার্কেট বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেটাই বলি না কেনো প্রতিনিয়ত ওয়েব ডিজাইনের কাজের পরিমাণ বাড়ছে। তাই ওয়েবসাইট ডিজাইন করেও আপনারা গ্রাফিক্স ডিজাইনার পেশাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন নিদ্দিষ্ট লক্ষ্যে।

কম্পিউটার কেন এবং কিভাবে Hang হয়


→ কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে ।
→ কম্পিউটার র‌্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
→ কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
→ যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে গুরছে কিনা।
→ hard diskএ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
→ অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
→ কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।
এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।
→ হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র‌্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভনা থকে।
→ কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।

আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন - (৩য় তলা),(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bdwww.uttarainfotech.com

আউটসোর্সিং করার জন্য জনপ্রিয় ১০টি সাইড




১. https://www.upwork.com/
২. http://www.toptal.com/
৩. http://www.guru.com/
৪. https://99designs.com/
৫. www.freelancer.com
৬. www.vworker.com
 ৭. www.scriptlance.com
  ৮. www.peopleperhour.com
  ৯. www.getacoder.com
 ১০. jobs.freelancerswitch.com

আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন - (৩য় তলা),(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bdwww.uttarainfotech.com


কম্পিউটারকে কি ভাবে গতিশীল করা যাবে




১> GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন।
২> GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
৩> GO “ RUN “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
৪> GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনার কম্পিটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী।
আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন - (৩য় তলা),(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bdwww.uttarainfotech.com

ট্যাগ অপশন বন্ধ করার উপায়




ফেসবুকে ট্যাগ বন্ধ করার কোন সিস্টেম আপাতত নেই। তবে আপনি যা করতে পারেন, তা হলো আপনার ফেসবুকের Settings -> Timeline & Tagging option এ যান। সেখানে Review tags people add to your own posts before the tags appear on Facebook? এর পাশের edit বাটনে ক্লিক করুন। এবং এটা enable করে দিন। এখন আপনাকে কেউ কোন পোস্ট ট্যাগ করলেও সেটা আপনার টাইমলাইনে ততক্ষণ দেখা যাবে না, যতক্ষণ আপনি সেই ট্যাগটি approve না করছেন। তবে হ্যাঁ, সেটা ফেসবুকের অন্য জায়গায় দেখা যাবে।
এরপর আরেকটা কাজ আপনি করতে পারেন সেটা হচ্ছে আগের অপশন এর নিচে দেখুন আরেকটি অপশন আছে। When you're tagged in a post, who do you want to add to the audience if they aren't already in it? এর পাশে edit বাটনে ক্লিক করে আপনার পছন্দমত অপশন সিলেক্ট করে দিন। আপনাকে কেউ কোন পোস্টে ট্যাগ করলে কারা কারা সে পোস্টটি দেখতে পাবে এখান থেকে আপনি তা ঠিক করে দিতে পারবেন।

থ্রিজি স্পিডে বাংলাদেশ ৮৪তম



৩য় প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক আছে এমন দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের থ্রিজি স্পিডের অবস্থা নিতান্তই শোচনীয়। বাংলাদেশে থ্রিজির গড় স্পিড প্রতি সেকেন্ডে ৩ দশমিক ৭৫ এমবিপিএস, যা বিশ্বের ৯৫টি দেশের মধ্যে ৮৪তম স্পিড। লন্ডন ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ওপেনসিগন্যালের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চলতি আগস্টে প্রকাশিত ‘গ্লোবাল স্টেট অব মোবাইল নেটওয়ার্ক’ শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে ৪টি ক্যাটাগরির ভিত্তিতে থ্রিজি দেশগুলোর র‌্যাংকিং করা হয়েছে। এগুলো হলো— থ্রিজি ও ফোরজি নেটওয়ার্কের প্রাপ্যতা, প্রদত্ত সার্বিক স্পিড, স্পিডের বিপরীতে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার সময়সীমা ও সহজলভ্যতা।
গবেষণায় দেখা গেছে, ৪১ দশমিক ৩৪ এমবিপিএস গতি নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের সবচেয়ে সেরা থ্রিজি দেশে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে ২ দশমিক ১৭ এমবিপিএস গতি নিয়ে আফগানিস্তান বিশ্বের সবচেয়ে কমগতির থ্রিজি দেশের সারিতে রয়েছে।
এদিকে শ্রীলঙ্কায় গড় থ্রিজির স্পিড ৪ দশমিক ২৮ এমবিপিএস, ভারতে ৫ দশমিক ৩০ এমবিপিএস, পাকিস্তানে ৩ দশমিক ৩৩, ফিলিপিন্সের স্পিড ৩ দশমিক ১৩ ও নেপাল ৩ দশমিক ৭৫ এমবিপিএস।
এদিকে থ্রিজি সার্ভিসের প্রাপ্যতার বিচারে বাংলাদেশ নিকটবর্তী প্রায় সবদেশ থেকেই এগিয়ে আছে। থ্রিজি সেবা পাওয়ার প্রাপ্যতার বিচারে ৬৮ দশমিক ৭১ পয়েন্ট পেয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ৮১তম।
অন্যদিকে থ্রিজি প্রাপ্যতার বিচারে ভারতের পয়েন্ট ৫৬ দশমিক ১, পাকিস্তানের ৬৩ দশমিক ৪৭ এবং নেপালের ৫৯ দশমিক ৫০। তবে শ্রীলঙ্কা ৭৮ দশমিক ৪২ পয়েন্ট পেয়ে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।
ওপেনসিগন্যালের এই প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বাংলাদেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে ২৫ দশমিক ৪৭ ভাগই ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে তাদের সময় ব্যয় করে থাকে।

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি!

স্কুলে ৮০ টাকা বকেয়া ফির জন্য শাস্তি, অপমানে ছাত্রীর আত্মহত্যা


মাত্র ৮০ টাকার জন্য শাস্তি ভোগের অপমান সইতে না পেরে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়নের মধ্য বাগাদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ওই ছাত্রীর নাম সাথী আক্তার (১৪)। সে মধ্য বাগাদী গ্রামের দিনমজুর দেলোয়ার হোসেন শেখের মেয়ে। সে বাগাদী গণি উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ‘খ’ শাখার ছাত্রী ছিল।
নিহত ছাত্রীর কয়েকজন সহপাঠীর ভাষ্য, তাদের পরীক্ষার নির্ধারিত ফি ৪০০ টাকা। এর মধ্যে সাথী ৩২০ টাকা পরিশোধ করে। বাকি থাকে ৮০ টাকা। এই টাকার জন্য সাথীসহ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে রোববার বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আলাউদ্দিন রোদের মধ্যে এক ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখেন। পরে অন্য শিক্ষকেরা তাদের শ্রেণিকক্ষে নিয়ে যান।
সাথীর মা শায়লা বেগম বলেন, সোমবার সকালে সাথী বিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে তার কাছে পরীক্ষার ফি পরিশোধ করার জন্য ৮০ টাকা চায়। তিনি বাড়ির অন্যদের কাছে টাকা জোগাড় করার জন্য যান। তখন সাথী বিদ্যালয়ে না গিয়ে ঘরের আড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। তার ছোট মেয়ে তা দেখতে পেয়ে চিৎকার করে। এ সময় তিনি দ্রুত ঘরে ঢুকে সাথীকে নিচে নামান। তবে মেয়ে আর তখন বেঁচে ছিল না।
বাবা দেলোয়ার হোসেনের দাবি, স্কুলের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় শাস্তি ভোগের অপমানেই তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও শিক্ষার্থী সূত্রে জানা গেছে, সাথীর আত্মহত্যার খবর শুনে গ্রামের বিক্ষুব্ধ লোকজন বিদ্যালয়ের দরজা-জানালা ভাঙচুর করেন। এ সময় সব শিক্ষার্থী বিদ্যালয় থেকে চলে যায়। শিক্ষকসহ অন্যরা পালিয়ে যান। বর্তমানে বিদ্যালয়টি তালাবদ্ধ।
শিক্ষার্থী লাঞ্ছনার বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আলাউদ্দিনের সঙ্গে কোনোভাবে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে প্রধান শিক্ষক কামরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বলেন, তিনি হজের কাজে ঢাকায় ব্যস্ত। ঘটনা সত্য হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
বাগাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন বিল্লাল বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে তারা ঘটনা সম্পর্কে জেনেছেন। সাথীর মা-বাবার অভিযোগ, স্কুলের ফির টাকা পরিশোধ করতে না পারায় শিক্ষকের লাঞ্ছনায় তাদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। পুলিশ এ বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে।
সাথীর মৃত্যুর খবর শুনে চাঁদপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক মাহবুবুর রহমান ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহের সুরতহাল করেন।
চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়ালী উল্যাহ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সাথী আক্তার কী কারণে আত্মহত্যা করেছে তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ চাঁদপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে এখনো মামলা হয়নি।

এবার বিজ্ঞাপনী আয়ে ফেসবুকের নজর


ক্রমবর্ধমান বাজারে ক্ষুদ্র ব্যবসার প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের কাছে সরাসরি তাদের পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে পারে, এ জন্য ফেসবুক পেইজে নতুন সুবিধা এনেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগের এ মাধ্যমটি। বুধবার ফেসবুকের পক্ষ থেকে এ খবর জানানো হয়। 
এক সাক্ষাৎকারে ফেসবুক পেইজের পণ্য বিপণন পরিচালক বেনজি শোমেইর বলেন, যদি কোনো ব্যবসা তাদের পেইজ থেকে আয় দেখতে পায়, তাহলে একটা বড় সুযোগ আছে যে তারা বিজ্ঞাপনদাতা হবে।
বিশ্বব্যাপী ছয় কোটিরও বেশি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ফেসবুক পেইজ ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। এছাড়া ফেসবুকে বর্তমানে সক্রিয় বিজ্ঞাপনদাতার সংখ্যা ৩০ লাখ। 
ব্যবহারকারীদের জন্য ফেসবুকের সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধিপ্রাপ্ত বাজার হচ্ছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। 

ক্ষতি হতে পারে ফ্রি ওয়াইফাই থেকে!



বাসা কিংবা অফিসের ওয়াইফাইয়ের নিরাপত্তা সম্পর্কে আপনি ওয়াকিবহাল থাকলেও থাকতে পারেন। কিন্তু এর বাইরে? আপনি জানেনও না অপরিচিত ফ্রি ওয়াইফাই থেকে আপনার কী ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে:
০১. অপরিচিত ফ্রি-ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক মানেই কি ফাঁদ? নর্টনস সাইবার সিকিউরিটি ইনসাইট রিপোর্ট বলছে, অধিকাংশ অনামী ফ্রি ওয়াইফাই হ্যাকারদের ফাঁদ। পৃথিবীর প্রায় ৫০ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ক্রেডিট কার্ড কারচুপির শিকার হচ্ছেন। বেশিরভাগই ওয়াইফাইয়ের মধ্যে হ্যাক হচ্ছে বলে দাবি রিপোর্টের।
০২. ইন্টেল সিকিউরিটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর জগদীশ মহাপাত্র একটি নামী গ্যাজেটস ওয়েবসাইটকে জানিয়েছেন, অনেক প্রোমোশনাল লিঙ্কের মধ্যে দিয়ে হ্যাকাররা নজরদারি চালায়।
০৩. বিশেষ করে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রোমোশনাল লিঙ্কের মাধ্যম দিয়ে চুরি করতে পারে স্মার্টফোনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
০৪. ফ্রি পার্সওয়ার্ড ওয়াইফাইয়ে অনেক সময় ‘অথেনটিকেশনের’ সমস্যা হয়। ফ্রি ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে ফায়ারশিপের মাধ্যমে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার মোবাইল তথ্য।
০৫. ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে হ্যাকারদের আর এক ধরনের প্রচলিত ফাঁদ হল ম্যান ইন দ্য মিডল অ্যাটাক। অ্যাকসেস পয়েন্ট থেকে আপনার স্মার্টফোন, এই নেটওয়ার্কের মাঝে হ্যাকাররা রাউটারের মাধ্যমে অনায়াসে চুরি করতে পারে যে কোনও তথ্য।
০৬. সাইডজ্যাকিং আর এক ধরণের ফ্রি ওয়াইফাই হ্যাকিং পদ্ধতি যেখানে আনএনক্রাপ্টেড কুকি মাধ্যমে চুরি হয়ে যেতে পারে মেল, ফেসবুক পার্সওয়ার্ড।
০৭. কীভাবে বাঁচবেন এইসব হ্যাকারদের কাছ থেকে? অচেনা, পার্সওয়ার্ড ছাড়া ফ্রি ওয়াইফাই থেকে দূরে থাকুন।

চোখের মেগা পিক্সেল কত?



যে চোখ দিয়ে আমরা ছবি এবং ক্যামেরাসহ সবকিছুই দেখি সেই চোখের মেগা পিক্সেল কত? কখনো কি জানতে ইচ্ছে হয়েছে আমাদের? অন্যান্য ক্যামেরার মতো মানুষের চোখেরও নির্দিষ্ট মেগা পিক্সেল রয়েছে।
সাধারণত মানুষের চোখের রেটিনাতে ৫ মিলিয়ন কোন রিসিপটরস থাকে। এই কোনস রিসিপটরগুলোর সাহায্যে চোখ অন্যান্য রঙ চিনতে পারে। এতে আপনার মনে হতে পারে মানুষের চোখের মেগাপিক্সেল পাঁচ হবে। কিন্তু মানুষের চোখকে দেখার উপযোগী করতে আরো কিছু উপাদান কাজ করে। মানুষের চোখে ১০০ মিলিয়ন  রডস থাকে যা মনোক্রম কনট্রাস্ট শণাক্ত করে। এই রডসগুলো কোন দৃশ্যের ইমেজের শার্পনেস দেখার সুযোগ করে দেয়। এই রডসগুলোর ক্ষমতা ১০৫ মেগা পিক্সেলের সমমান হলেও শুধু এই রডসগুলোর মেগা পিক্সেল দিয়ে চোখের মেগাপিক্সেল সম্পর্কে পুরোপুরি তথ্য দেয়া যায় না।
দুটি চোখ প্রতিনিয়ত নড়াচড়া করছে আসে পাশের সর্বোচ্চ অঞ্চল দেখার জন্য এবং এই দৃশ্য চোখে ধারণ করার পর মস্তিষ্কে চূড়ান্ত রুপ পায়। এটা অনেকটা প্যানারোমিক ভিউর মতো। ভালো আলোতে আপনি দুটি লাইন পরিষ্কার দেখতে পাবেন যদি তারা আলাদা থাকে এবং এদের মধ্যকার দুরত্ব থাকে দশমিক ৬ এআরসি মিটার।
এখানের পিক্সেল সাইজগুলো দশমিক ৩ এআরসি মিনিটের সমান। আপনি যদি ১২০ ডিগ্রি হরিজন্টাল ভিউতে এবং ৬০ ডিগ্রিতে ভার্টিক্যালভাবে দেখেন তাহলে আপনার চোখের মেগা পিক্সেলের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫৭৬ মেগা পিক্সেল।
সাধারণভাবে, প্রতিটি সুস্থ মানুষের চোখের মেগা পিক্সেল হয় ৫৭৬ মেগা পিক্সেল।

‘‘২০১৮ সালের মধ্যে আইসিটি খাতে রপ্তানি বাড়বে বিলিয়ন ডলার”



প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ২০১৮ সালের মধ্যেই তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) খাতে রপ্তানি আয় বাড়বে বিলিয়ন ডলার।
তিনি বলেন, ‘আমরা দেশকে ডিজিটাল করার যে ঘোষণা দিয়েছিলাম, তা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। আশা করছি সরকারের এই মেয়াদে আমাদের সব রূপকল্প বাস্তবায়ন করতে পারব। এরই অংশ হিসেবে ২০১৮ সালের মধ্যেই আইসিটি খাতে রপ্তানি আয় বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বিপিও সামিটে তিনি এসব কথা বলেন। সামিটে বাংলাদেশি তরুণদের বিভিন্ন উদ্ভাবনের প্রশংসা করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, ‘আমি সত্যিই অভিভূত আমাদের অসাধারণ উদ্ভাবনে। এটাকে আরও বাড়াতে হবে। আমি সবার আইডিয়া দেখেছি, কাজ দেখেছি। এখন আমি শুধু আত্মবিশ্বাসীই নই, আমি জানি, বাংলাদেশ আগামীতে তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবে।’ ২০২১ সালের মধ্যে দেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাত আয়ের দিক থেকে তৈরি পোশাক শিল্পকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
তরুণদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘সরকার তরুণদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। তাই আপনাদের (তরুণ) লক্ষ্য অর্জনে চর্চা করতে হবে, সময় দিতে হবে। কীভাবে প্রযুক্তিকে আরও সহজ করা যায়, তার সমাধান খুঁজতে হবে। মেধা ও কল্পনাশক্তিকে কাজে লাগাতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আইসিটির বিভিন্ন সেক্টরে তরুণদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ রাখা হয়েছে। সেগুলোকে কাজে লাগাতে হবে।`
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) সেক্রেটারি জেনারেল হাউলিন ঝাউ, বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ, আইসিটি বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর শিকদার।
আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন - (৩য় তলা),(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bdwww.uttarainfotech.com

ইন্টারনেটে তথ্য গোপন রাখার উপায়






অনলাইনের যুগে সবকিছু কতই না সহজ মনে হয়। দিনের বেশির ভাগটাই কাটে এই ইন্টারনেটে। কাজের প্রয়োজনেই বিভিন্ন সাইটে নিজের ইমেইল, ক্রেডিট কার্ড, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। আর এই সুযোগের অপেক্ষাতেই থাকে হ্যাকাররা। ব্যবহারকারীকে বোকা বানিয়ে নিমিষেই হাতিয়ে নেয় গোপন তথ্য৷ এই সাতটি বিশেষ টিপস মেনে চললে আপনি কিছুটা হলেও রক্ষা করতে পারবেন আপনার কোন গোপন তথ্যকে৷
১৷ পাসওয়ার্ড নিজের কাছে রাখুন
কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের ও ব্যাংক কার্ডের পাসওয়ার্ড যেন কখনই এক না হয়৷ এছাড়া কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে কোনো পাসওয়ার্ড লিখে রাখবেন না৷ এর ফলে আপনার তথ্য চুরির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়৷ বাড়ির বাইরে গেলে এগুলি লক করে যান৷
২৷ ‘গুগল অ্যালার্ট’ ব্যবহার করুন
এটা খুব সহজ পন্থা, আপনি যদি দেখতে চান ইন্টারনেটে আপনার সম্পর্কে সবাই কী বলছে৷ সোজা এই ঠিকানায় যান – http://www.google.com/alerts এবং আপনার নাম লিখুন৷ তারপর আপনার নামের বিভিন্ন ধরন লিখে, তার আগে ও পরে ‘কোটেশন মার্ক’ জুড়ে দিন৷ আর দেখে নিন প্রয়োজনীয় তথ্য৷
৩৷ ব্যবহারের পর লক্ষ্য রাখা
আপনি যদি অন্য কারো কম্পিউটার বা ট্যাবলেট ব্যবহার করেন, তবে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন৷ আপনার পর যিনি সেটা ব্যবহার করবেন, তিনি যাতে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে না পারে – সেটা খেয়াল রাখুন৷ আপনি যদি এটা করতে ভুলে যান, তাহলে ফলাফল ভয়াবহ হতে পারে৷
৪৷ জিপ কোড ব্যবহার করতে না দেয়া
অচেনা কোনো মানুষ এই নম্বরগুলো জানতে চাইলে, আপনারা দেবেন না৷ দেখা যায় কোনো অফিস তাঁর কর্মীর কাছ থেকে এ সব তথ্য চাইলে, অনেকেই স্বেচ্ছায় তা দিয়ে দেয়৷ বহু অফিস এ নিয়ে একটি প্রোফাইল তৈরি করে৷ আপনার কিন্তু এ সব তথ্য না দেয়ার অধিকার আছে৷ তাই আপনি যদি এতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করেন, তবে দেবেন না৷
৫৷ কার্ড নয় ক্যাশ
আপনি যদি চান আপনি যে পণ্যটি কিনছেন, সেই কোম্পানি আপনারা পরিচয় না জানুক, তবে নগদ অর্থে জিনিস কিনুন৷
৬৷ ফেসবুকে নিরাপত্তার জন্য ‘ফ্রেন্ডস’ ব্যবহার করুন
ফেসবুকে সবসময় ‘সিকিউরিটি’ বা নিরাপত্তা পরীক্ষা করুন৷ পোস্ট করার পর লক্ষ্য রাখুন আপনি আপনার ছবি বা মন্তব্য ‘ফ্রেন্ডস’ করে রেখেছেন, নাকি ‘পাবলিক’ করেছেন৷ আপনি যদি ‘স্পেশ্যাল’ নির্বাচন করেন এবং ঠিক করে দেন কে কে আপনার পোস্ট দেখতে পাবে, তবে সেটা আপনার তথ্য নিরাপত্তার জন্য তুলনামূলক ভাবে ভালো৷
৭৷ ‘হিস্ট্রি’ মুছে ফেলুন
আপনি সর্বশেষ কবে এটা করেছেন? আপনি যদি নিশ্চিত না হন, ব্রাউজারে গিয়ে এটা পরিবর্তন করুন৷ ব্রাউজারের ‘প্রাইভেসি সেটিংস’-এ যান, সেখানে ‘নেভার রিমেমবার হিস্ট্রি’ নির্বাচন করুন৷ মুছে ফেলুন আপনার হিস্ট্রি৷

Spacial Offer For Web Development Training



ভর্তি চলবে : ০৮/০৯/২০১৬ পর্যন্ত

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অন্যতম সৃজনশীল পেশার নাম হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব দুনিয়ায় শত শত ওয়েবসাইট এবং নানান রকম ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে নিজ নিজ সৃজনশীলতার পরিচয় তুলে ধরছে আজ প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনারগণ। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ওয়েব ডিজাইনিং হবে আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার বর্তমান সময়ের অন্যতম লোভনীয় প্রফেশন। একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার এর কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে চাকুরির পাশাপাশি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংও করার সুযোগ রয়েছে। তাই দিনদিন ওয়েব ডিজাইনিং কিংবা ওয়েব ডিজাইন -এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তরা ইনফোটেক দক্ষ ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষক দ্বারা আন্তরিকতার সহিত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখিয়ে থাকেন।
কি কি শিখতে পারবনে এই কোর্স থেকে:
১. এইচটিএমএল, এইচটিএমএল-৫
২. সিএসএস, সিএসএস-৩
৩. জাভাস্ক্রিপ্ট
৪. জে-কোয়েরি
৫. পিএসডি টু এইচটিএমএল
৬. পিএইচপি
৭. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্লগসাইট তৈরি করতে হয়
৮. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল তৈরি করতে হয়
৯. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্যাবসায়িক সাইট তৈরি করতে হয়
১০. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন শপিং/ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে হয় ।
এছাড়াও পাচ্ছেনঃ
-মাল্টি-মিডিয়া প্রজেক্টর দ্বারা ক্লাসের ব্যবস্থা।
– আন্তরিক ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ Environment.
– প্রতিটি ক্লাসের Video Script।
– সকলেই ওয়েব ডিজাইনিং এর রিয়াল প্রজেক্টে কাজ করার সুবিধা পাবে।
ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:
আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১২,৫০০/-.টাকা।
আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,
৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),
সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবনের – (৩য়  তলা),
(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),
চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bd,  www.uttarainfotech.com

Spacial Offer For Web Development Training


ভর্তি চলবে : ২০/০৮/২০১৬ পর্যন্ত

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অন্যতম সৃজনশীল পেশার নাম হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব দুনিয়ায় শত শত ওয়েবসাইট এবং নানান রকম ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে নিজ নিজ সৃজনশীলতার পরিচয় তুলে ধরছে আজ প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনারগণ। আপনি যদি সৃজনশীল কিছু করতে চান বা সৃজনশীল কাজ করতে বেশি ভালবাসেন তবে ওয়েব ডিজাইনিং হবে আপনার জন্য সর্ব উত্তম পেশা। প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার বর্তমান সময়ের অন্যতম লোভনীয় প্রফেশন। একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার এর কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে চাকুরির পাশাপাশি ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংও করার সুযোগ রয়েছে। তাই দিনদিন ওয়েব ডিজাইনিং কিংবা ওয়েব ডিজাইন -এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তরা ইনফোটেক দক্ষ ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষক দ্বারা আন্তরিকতার সহিত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখিয়ে থাকেন।
কি কি শিখতে পারবনে এই কোর্স থেকে:
১. এইচটিএমএল, এইচটিএমএল-৫
২. সিএসএস, সিএসএস-৩
৩. জাভাস্ক্রিপ্ট
৪. জে-কোয়েরি
৫. পিএসডি টু এইচটিএমএল
৬. পিএইচপি
৭. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্লগসাইট তৈরি করতে হয়
৮. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল তৈরি করতে হয়
৯. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি ব্যাবসায়িক সাইট তৈরি করতে হয়
১০. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কিভাবে একটি অনলাইন শপিং/ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে হয় ।
এছাড়াও পাচ্ছেনঃ
-মাল্টি-মিডিয়া প্রজেক্টর দ্বারা ক্লাসের ব্যবস্থা।
– আন্তরিক ও প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ Environment.
– প্রতিটি ক্লাসের Video Script।
– সকলেই ওয়েব ডিজাইনিং এর রিয়াল প্রজেক্টে কাজ করার সুবিধা পাবে।
ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি:
আমাদের আপকামিং ব্যাচটির ক্লাশ হবে সপ্তাহে ০৩ দিন । ৩ মাসের প্রশিক্ষণ এবং এক মাসের রিয়েল লাইফ প্রজেক্ট সহ মোট প্রশিক্ষন ফি : ১২,৫০০/-.টাকা।
আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,
৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),
সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।
হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
এস টাওয়ার – (৫ম তলা),
(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর উপরে),
চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।
হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bd,  www.uttarainfotech.com

অনলাইনে সহজ কাজে বেশি কামাই

অনলাইনে সহজ কাজে বেশি কামাই
দেশের অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার অ্যাপ-সফটওয়্যার-ওয়েব ডেভেলপ ও ডিজাইনের কাজ করে আয় করছেন। এসব কাজ করতে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার দরকার আছে। এর বাইরেও অনলাইনে অনেক সহজ কাজ আছে, যেগুলো কম সময়েই শেষ করা যায়। কাজের তুলনায় এসবে পেমেন্টও কিছুটা বেশি। আরো জানাচ্ছেন হাবিব তারেক
লেখালেখিতে আয়
অনলাইনের ভালো লেখকের কদর বেশ। সম্মানীও চড়া। তবে এর জন্য ভাষা, শব্দ প্রয়োগ, মূল বিষয়ে আগ্রহ তৈরি—এসব বিষয়ের ওপর দখল থাকতে হবে। বিদেশি অনেক ফ্রিল্যান্সারই অনলাইনে লেখালেখি করে আয় করছেন। তবে দেশের ফ্রিল্যান্সাররা এ কাজে অনেকটাই পিছিয়ে। কিছু একটা লিখলেই তা গ্রহণযোগ্যতার মাপকাঠিতে পাস করতে পারে না। যে টপিক নিয়ে লেখা হচ্ছে, তা নিয়ে ব্যাপক ধারণা রাখার পাশাপাশি লেখায় সঠিকভাবে তুলে ধরাটাও জরুরি। তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে লেখাটা কারো বিরক্তির কারণ না হয়, গুছিয়ে অল্প কথায় যেন বেশি তথ্য দেওয়া যায়।
অনেক সময় দেখা যায়, কম গুরুত্বপূর্ণ টপিকের লেখাও মানুষ মন দিয়ে পড়ে, সে ব্যাপারে আগ্রহীও হয়ে ওঠে। এখানেই লেখকের সার্থকতা। আর অনলাইনে বেশির ভাগ লেখার সঙ্গে কোনো না কোনো পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের প্রচার-প্রসারের উদ্দেশ্য থাকে। ভালো লিখতে পারে, অনলাইনে খুব পরিচিত এমন কাউকে হায়ার করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
যেমন ধরুন, একজন পর্যটক নেটে নিয়মিত ভ্রমণ কাহিনী লেখেন। সোশ্যাল সাইটে তাঁর অভিজ্ঞতার কথা পড়ে অসংখ্য ফ্যান। এই জনপ্রিয়তা দেখে পর্যটন এলাকার এক রেস্টুরেন্ট মালিক চিন্তা করলেন, পর্যটকের লেখা তো ব্যবসার প্রসারে কাজে লাগানো যায়। তিনি সেই লেখকের সঙ্গে চুক্তিতে গেলেন—তাঁর রেস্টুরেন্ট নিয়ে ইতিবাচক কিছু লিখতে হবে। লেখক ওই এলাকার এক ভ্রমণ কাহিনীর একটি অংশে ওই রেস্টুরেন্টের তারিফ করে কয়েক লাইন জুড়ে দিলেন।
লেখালেখি করতে হলে মাথায় রাখতে হবে—
* পোস্ট স্বতন্ত্র হতে হবে। অন্য কোনো সাইট থেকে কপি করা যাবে না।
* লেখার মান ভালো হতে হবে।
* টপিক নির্ধারণ করতে হবে পছন্দের বা জানা বিষয়ে।
* ইংরেজি ভাষায় লেখালেখিতে অভ্যস্ত হতে হবে।
মাইক্রোওয়ার্কার্স
যাঁরা অনলাইনে কম পরিশ্রমে বা অল্প সময়ে কাজ করে পেমেন্ট পেতে চান, তাঁদের জন্য উপযোগী একটি সাইট হলো মাইক্রো ওয়ার্কার্স (microworkers.com)। এসব কাজের পেমেন্টের অঙ্ক কম মনে হলেও পরিশ্রমের তুলনায় খারাপ না।
সাইটটির বৈশিষ্ট্য—
* কাজ পেতে প্রতিযোগিতা হয় না অর্থাৎবিড করতে হয় না।
* কাজগুলো কম পরিশ্রমের, করতেও কম সময় লাগে।
* এখানকার কাজগুলো সাধারণত ৩০ মিনিটের মধ্যেই শেষ করা যায়।
* প্রতি কাজের আয় তিন-চার ডলারের মতো।
* মোট আয় অন্তত ১০ ডলার হলেই ওঠানো যায়।
মাইক্রোওয়ার্কার্সের মতো আরো কিছু সাইট আছে—
মিনিটওয়ার্কার্স : এ সাইটে বায়াররা নিয়মিত তাঁদের কাজের চাহিদা পোস্ট করেন, আর আগ্রহী ওয়ার্কার বা ফ্রিল্যান্সাররা সেগুলো করে পেমেন্ট পান।
রেপিডওয়ার্কার্স : এই সাইট (rapidworkers.com) থেকেও অল্প সময়ের কাজগুলো পাওয়া যাবে। প্রতি কাজে আয় দুই ডলারের মতো। এখানকার কাজগুলো হতে পারে এমন—সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে ভোট, ফলো, লাইক, সাইনআপ ইত্যাদি।
মাই ইজি টাস্ক : এই সাইটও অনেকটা রেপিড ওয়ার্কার্সের মতো।
জব বয় : সাইন আপসহ বিভিন্ন কাজে ডলার মিলবে jobboy.com সাইট থেকে। এ ছাড়া অনেক ধরনের কাজের সুযোগ আছে সাইটটিতে। বিভিন্ন ফাইল ডাউনলোড, রিভিউ লেখার কাজ করতে হয় এখানে।
শর্ট টাস্ক : সাইট ভিজিট, সাইনআপ, ডাউনলোড, কমেন্ট—এ ধরনের কাজ পাওয়া যাবে shorttask.com-এ।
লিংক শেয়ারে আয়
অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে একটি কথা প্রচলিত, ‘আপনি যখন ঘুমে, তখনো আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার যোগ হচ্ছে।’ এ ধরনের কথা লিংক শেয়ারিং থেকে আয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কোনো একটি বিশেষ কনটেন্ট বা পোস্টের লিংক adf.lyসাইটের মাধ্যমে কনভার্ট করলে লিংকের ঠিকানা পরিবর্তন হবে। এরপর পরিবর্তিত লিংকটি শেয়ার বা পোস্ট করার পর কেউ এতে ক্লিক করলে কিছুক্ষণ একটি বিজ্ঞাপন পৃষ্ঠা দেখাবে, তারপর মূল লিংকের পেজ খুলবে। অর্থাৎমূল পেজে যাওয়ার আগে adf.ly সাইটের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখাবে, আয় এ থেকেই আসবে। সাধারণত প্রতি ১০ হাজার ক্লিকে পাঁচ ডলার করে দেয় adf.ly
পেমেন্ট যেভাবে
আপওয়ার্ক থেকে আয় করা ডলার হাতে পাওয়ার জন্য পেমেন্ট মেথড নির্ধারণ করতে হবে। সাইটটিতে লগ ইন করার পর ওপরে ডান দিকে প্রোফাইল মেন্যুতে ক্লিক করে সেটিংস থেকে ‘গেট পেইড’ অংশে যেতে হবে। সেখানে পেমেন্ট মেথড হিসেবে পেওনিয়ার (payoneer.com), স্ক্রিল (skrill.com), ফান্ড ট্রান্সফার আছে। এর মধ্যে পেওনিয়ার ও স্ক্রিল হচ্ছে পেমেন্ট গেটওয়ে। এদের সাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে এ সেবা নেওয়া যাবে। চাইলে ‘ফান্ড ট্রান্সফার’ অংশে গিয়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করে পাওনা ক্যাশ করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রতি লেনদেনের চার্জ (৪.৯৯ ডলার) তুলনামূলক বেশি।

আমাদের অফিসের ঠিকানা:
৮৭, বিএনএস সেন্টার,৬ষ্ঠ তলা (রুম নং# ৬১০/এ, এবং ৬১৪),সেক্টর # ০৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০।হ্যালো : ০১৬১১ ৯০০ ৯৩৩
অথবা
নন্দী ভবন - (৩য় তলা),(ইসলামী ব্যাংক সংলগ্ন, গাজীপুর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিটিউট এর পাশের বিল্ডিং),চন্দনা চৌরাস্তা, জয়দেবপুর, গাজীপুর।হ্যালো : ০১৯৭৩ ৯০০ ৯৩৩বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন:
www.uit.com.bdwww.uttarainfotech.com